বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৬

স্মার্টফোন কিনবেন?





মোবাইল ফোন এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ, ছবি তোলা, ক্লাউডে তথ্য সংরক্ষণ, ইন্টারনেট ব্রাউজিং ছাড়াও স্মার্টফোন পাওয়ার ব্যাংক হিসেবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। বাজারে এখন নানা রকম স্মার্টফোন কিনতে পাওয়া যায় বলে ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা কঠিন। বাজারে অত্যাধুনিক ফিচারের ফোনগুলো তা আরও কঠিন করে তুলেছে। এ ধরনের দামি স্মার্টফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গ্যাজেটস নাউ। দেখে নিন প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো

তৈরির উপাদান

ফোনের স্থায়িত্ব কেমন হবে, তা মাথায় রাখতে হবে। বাজারে সাধারণত প্লাস্টিক ও ধাতব কাঠামোর ফোন পাবেন। কিছু ফোনে অবশ্য কাচের কোট দেওয়া আছে। যাঁদের হাত থেকে জিনিস প্রায় সময় পড়ে যায়, তাঁরা ধাতব বা প্লাস্টিকের ফোন কিনুন। এ ধরনের ফোনগুলো দুই থেকে তিন ফুট ওপর থেকে পড়লেও টিকে যেতে পারে।

ডিসপ্লে

ফোনের ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে ফোনের ডিসপ্লের আকার ও রেজুলেশন ঠিক করতে হবে। যাঁরা ভিডিও স্ট্রিমিং, ছবি সম্পাদনা, ভিডিও বা মুভি ডাউনলোড করেন, তাঁরা অবশ্যই সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় ইঞ্চি ডিসপ্লের ফুল এইচডি বা কিউএইচডি ডিসপ্লের ফোন নেবেন। এর চেয়ে বড় মাপের ফোন নিলে বহন করতে সমস্যা হবে। যাঁরা সাধারণত ইন্টারনেট ব্রাউজিং, চ্যাটিং কিংবা ই-মেইল, ফেসবুক চালানোর মতো কাজে স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন, তাঁরা পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি মাপের এইচডি বা ফুল এইচডি ডিসপ্লের ফোন নিতে পারেন।

প্রসেসর

অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ, ইউজার ইন্টারফেস, বোল্টওয়্যারের মতো নানা বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে স্মার্টফোনের প্রসেসিংয়ের ক্ষমতার পার্থক্য হয়। যাঁরা স্মার্টফোনে ছবি বা ভিডিও সম্পাদনা, ডকুমেন্ট সম্পাদনা, ভারী গেম খেলা, ভিডিও স্ট্রিমিং ও স্ক্রিনে একাধিক অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৬৫২ বা স্ন্যাপড্রাগন ৮২০/৮২১ প্রসেসরের ফোন নিতে পারেন। এতে মাল্টিটাস্কিং-সুবিধা পাওয়া যায়। আর যাঁরা স্মার্টফোন হালকা কাজে ব্যবহার করেন, তাঁরা মিডিয়াটিক প্রসেসর ব্যবহার করতে পারেন।

ক্যামেরা

ফোনে বেশি মেগাপিক্সেল থাকা মানেই কিন্তু সে ফোনের ক্যামেরা ভালো নয়। ক্যামেরার অ্যাপারচার, আইএসও, পিক্সেলের আকার ও অটোফোকাসের মতো বিষয়গুলোও গুরুত্বপূর্ণ। অধিকসংখ্যক পিক্সেল থাকা মানে ছবির আকার বড় হওয়া। অর্থাৎ, ছোট স্ক্রিনে ছবি আরও শার্প হওয়া। উৎসাহী আলোকচিত্রীরা অবশ্যই ক্যামেরার অ্যাপারচারের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেবেন। ১২ মেগাপিক্সেল বা ১৬ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সঙ্গে অ্যাপারচার f/2.0 বা তার নিচে হলে কম আলোতেও ভালো ছবি উঠবে। যাঁরা সাধারণ ছবি তোলেন, তাঁরা অবশ্য ৮ বা ১২ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সঙ্গে অ্যাপারচার f/2.0 বা f/2.2 দেখে নিতে পারেন।
ব্যাটারি
ফোন কতটা কাজে লাগান, তার ওপর নির্ভর করে ব্যাটারি ক্ষমতা দেখে নিতে হবে। যাঁরা বেশি বেশি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেন, গেম খেলেন বা ভিডিও দেখেন, তাঁরা স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে সাড়ে তিন হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার বা তার চেয়েও বেশি ক্ষমতার ব্যাটারি নেবেন। যাঁরা গড়পড়তা বা হালকা ব্যবহারকারী, তাঁদের জন্য তিন হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিতে কাজ চলে যাবে।
অপারেটিং সিস্টেম
এখনকার স্মার্টফোন কেনার আগে অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ ও ইউজার ইন্টারফেসের বিষয়টি বিবেচনায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু ইউজার ইন্টাফেস ব্যবহার করে বারবার কাজ করা হয়, তাই এটি যত সহজ ও সাধারণ হয় ততই ভালো। নিখুঁত অ্যান্ড্রয়েডের অভিজ্ঞতা পেতে মটোরোলা, নেক্সাস/পিক্সেল, অ্যান্ড্রয়েড ওয়ানচালিত ডিভাইসগুলো ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া জেনইউআই, এক্সপেরিয়া ইউআই, স্যামসাং টাচউইজ, ইএমইউআইয়ের মতো ইন্টারফেসগুলোও ব্যবহারবান্ধব।
স্টোরেজ
স্মার্টফোনের স্টোরেজ বিবেচনায় ধরলে এর বেশির ভাগ জায়গা দখল করে থাকে অপারেটিং সিস্টেম ও প্রি-ইনস্টল করা অ্যাপগুলো। এ ছাড়া যেসব ফোনে ১৬ জিবি, ৩২ জিবি বা ৬৪ জিবি জায়গার কথা বলা হয়, আসলে তাতে ওই পরিমাণ জায়গা থাকে না। যাঁরা স্মার্টফোনে অল্প অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা ৩১ জিবি স্টোরেজ আছে—এমন স্মার্টফোন নিতে পারেন। যাঁরা বেশি অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা ৬৪ বা ১২৮ জিবি স্টোরেজ আছে—এমন স্মার্টফোন পছন্দ করবেন। ১৬ জিবি স্টোরেজের স্মার্টফোন কিনলে তাতে মাইক্রোএসডি সমর্থন করে কি না, তা দেখে নেবেন।
নিরাপত্তা
এখনকার বেশির ভাগ ফোনেই বাড়তি নিরাপত্তা ফিচার থাকে। যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আইরিশ সেনসর। এসব ফিচার কেবল ফোন লক-আনলকের কাজেই নয়, বরং নির্দিষ্ট ফাইলে পাসওয়ার্ড দিতেও ব্যবহার করা যায়। এখনো আইরিশ স্ক্যানারের ফোন ততটা সহজলভ্য নয় বলে অন্তত বাড়তি নিরাপত্তা ফিচার আছে—এমন ফোনগুলো দেখতে পারেন।
স্পিকার
এখনকার ফোন কেনার আগে অবশ্যই অডিওর মান দেখে নেবেন। কারণ, যাঁরা ভিডিও কনফারেন্স বা ভিডিও স্ট্রিমিং করেন, তাঁদের জন্য অডিওর মান ভালো হওয়া দরকার। যাঁরা চলতি পথে বিনোদন পছন্দ করেন, তাঁরা সামনের দিকে স্পিকারযুক্ত ফোন কিনতে পারেন। যাঁরা সাধারণ কাজে ফোন ব্যবহার করবেন, তাঁদের জন্য পেছনে স্পিকারযুক্ত স্মার্টফোন কিনলেও সমস্যা নেই।
হেডফোন জ্যাক
স্মার্টফোনে কোন ধরনের পোর্ট ব্যবহৃত হচ্ছে, তা বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। এখনকার স্মার্টফোনে মাইক্রো ইউএসবি ও ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট পাওয়া যায়। সুবিধার কথা বিবেচনায় ইউএসবি টাইপ-সি বেছে নেওয়া ঠিক হবে। কারণ, এটি প্লাগ ইন করা সহজ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের পোর্টের ব্যবহার বাড়বে।   



ধন্যবাদ সবাইকে। 

রবিবার, ২২ মে, ২০১৬

ফটো এডিটর সফটওয়্যার।

Photo Instrument 7.5 Build 852 ফুল ভার্সন । 


Photo Instrument 7.5 final Pach full version। এটা একটা জনপ্রিয় ও শক্তিশালী ফটো ইডিটর। এটি দিয়ে সহজে যে-কোন ছবি এডিট করা যাবে। সহজ অপশন সম্বলিত এই সফটওয়্যার ছবি এডিটিং এর জটিল ঝামেলা অনেকাংশে কমে যাবে। সফটওয়্যারটি মাত্র ৫ এমবি

  



ফিচার সমুহঃ 
  • Very fast & secure to use.
  • Allows you to add text to the image.
  • Images overlay system.
  • PSD file supports.
  • Batch resizing.
  • Drag & drop system


ইনস্টল করার নিয়মঃ 
প্রথমে আপনার Photo Instrument 7.5.exe সেটাপ দিন।
তার পর photo instrument 7.5 ক্লোজ করে দিন।
তার পর Crack ফোল্ডারটি ওপেন করে photoinstrument.7.5.build.852-patch.exe ফাইলটি কপি করে "C:\Program Files\PhotoInstrument\PhotoInstrument.exe" পেস্ট করুন। অতপর key.txt ফাইল ওপেন করে সফটওয়্যারটি রেজিস্টেশন করুন আর হয়ে গেল ফুল ভার্সন  ।   





আজ এ পর্য‍ন্তই।ভালো থাকুন।ধন্যবাদ। 

শনিবার, ২১ মে, ২০১৬

গুগল ক্রোমে সেভ করা পাসওয়ার্ড দেখুন।


অনেক বেশি অনলাইন একাউন্টে, অনেক বেশি পাসওয়ার্ড।ভুলে যাওয়াটা তাই স্বাভাবিক। আর এরকম হলে সেটি ফিরে পেতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে পাসওয়ার্ডটি যদি ব্রাউজারে সেভ করা থাকে তাহলে খুব সহজে তা জানা যায়। 
গুগল ক্রোম ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড বের করার পদ্ধতি হলো - 
প্রথমে ব্রাউজারের উপরে ডান দিক থেকে ‘Settings’ এ যেতে হবে। 


এরপর ‘show advanced  Settings’ এ যেতে হবে। 

সেখান থেকে ‘passwords and forms’ থেকে Manage save passwords এ ক্লিক করতে হবে। 

এরপর নতুন একটি পেজ ওপেন হবে। যেখানে যেসব সাইটে লগইন করা হয়েছে সেগুলোর পাসওয়ার্ড যদি সেভ করা থাকে তা দেখা যাবে। ‘show’বাটনে ক্লিক করলে দেখা যাবে পাসওয়ার্ডটি।   


আজ এ 

শুক্রবার, ২০ মে, ২০১৬

কম্পিউটারের গতি বাড়াতে একটি কার্যকারী টিপস।


আধুনিক জীবনে কম্পিউটারের গুরুত্ব অনেক বেশি। প্রতিদিন নানা কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে কম্পিউটার। আর এই প্রয়োজনীয় জিনিসটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে অনেক সময় এর গতি কমে যায়। অনেক দিন অপারেটিং না দিলেও পিসি স্লো হয়ে যায়। কিন্তু ইচ্ছা করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। এজন্য প্রতিদিন অনুসরণ করতে হবে কিছু টিপস। এর মাধ্যমেই বেড়ে যাবে কম্পিউটারের গতি।   




















১। প্রথমেই Start বাটন থেকে Run এ যান। Run এ গিয়ে tree লিখে Enter চাপুন। দেখবেন কমান্ড প্রম্পটের মত একটি কালো উইন্ডো আপনার সামনে ওপেন হয়ে দ্রুত চলে যাবে। Tree ব্যবহারের ফলে আপনার পিসির সবগুলো ফাংশন দ্রুত কাজ করবে।

২। যারা Windows Seven ব্যবহার করেন তারা Start এ গেলেই Run অপশনটি পাবেন না। তাদেরকে যেতে হবে: Start> All programs> Accessories> Run।
৩। এরপর আবার Start এ ক্লিক করে Run এ যান Prefetch লিখে Enter চাপুন। এখন যে ফাইলগুলো ওপেন হবে সব Delete করে দিন।


৪। একইভাবে, Run এ গিয়ে যথাক্রমে recent, temp, %temp% লিখে Enter চাপুন। ওপেন হওয়া ফাইলগুলো Delete করে দিন।
কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে স্বাচ্ছন্দে কাজ করতে প্রতিদিন এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন আর বাড়িয়ে নিন আপনার কম্পিউটারের গতি। অবশ্য এখন অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায় এ কাজ AUTO করার জন্যে।  


ধন্যবাদ সবাইকে। 

ব্লগ ডোমেইন পুরাতন না নতুন তা জানার কৌশল।

আপনার ব্লগ ডোমেইন পুরাতন না নতুন তা জানার কৌশল। 

আমরা যারা ব্লগিং করি তারা অবশ্যই নিজদের ব্লগের জন্য বা ওয়েবসাইট এর জন্য একটা টপ লেবেল কাস্টম ডোমেইন কিনি এবং তার পরেই ব্লগিং বা ওয়েবসাইট শুরু করি। এখুন আপনি লক্ষ করবেন যখুন কোন ডোমেইন কিনতে যান সেই সময় আপনাকে পরীক্ষা করে নিতে হয় আপনি যে ডোমেইন কিনতে চাচ্ছেন সেটা আদতে ফ্রী আছে কিনা, মানে আগেই সেই ডোমেইন কেউ কিনে নিয়েছে কিনা। যাই হোক যদি ফ্রী থাকে তাহলে আপনি সেটা কিনে নেন কিন্তু আমি বলব সেটা সেই ভাবে না কিনে আগে সেই ডোমেইন এর আগের পুরনো ইতিহাস একটু যেনেনিন মানে সেই ডোমেইন আপনি ব্যবহার করার আগে কেউ ব্যবহার করেছে কিনা। আসলে এটা খুব গুরুত্ব পূর্ণ একটা বিষয় একটা ব্লগের জন্য। ধুরন আপনি যে ডোমেইন কিনেছেন সেই ডোমেইন যদি আগে কেউ ব্যবহার করে এবং সে যদি সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ধরা খাই তাহলে সেই ডোমেইন আপনি ব্যবহার করলে কিন্তু আপনিও সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ধরা খেতে পারেন ফলে আপনার সাইট ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে পরীক্ষা করবেন বা কিভাবে বুঝবেন আপনার ডোমেইন এর আগে কেউ ব্যবহার করেছে কিনা বা কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লগ ডোমেইন সেকেন্ড হ্যান্ড কিনা ?   



কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লগ ডোমেইন সেকেন্ড হ্যান্ড কি না !


প্রথমে আপনি এই লিঙ্কে যান – http://www.archive.org এবার এই লিঙ্কে গিয়ে আপনি সেখানে এটা বক্স পাবেন সেই বক্সে আপনি আপনার ডোমেইন নাম দিন এই ভাবে www.yourdomain.com তারপর কীওয়ার্ড থেকে এন্টার চাপুন একটু অপেক্ষা করুন।  





এন্টার দেবার পর একটু পরে লক্ষ করুন নীচে ক্যালেন্ডারের মত অনেক অপশন দেখতে পাবেন এবং উপরে বিভিন্ন সাল দেখতে পাবেন ।




আপনার ব্লগ যেদিন কিনেছেন মানে যে সালে কিনেছেন উপরের চিত্রের মত সব দেখা যাবে। আপনি যদি আপনার ডোমেইন কিনেন ২০১৪ তার পরে তাহলে দেখবেন সেই সাল টা উপরের চিত্রের মত পোল আকারে দেখাবে। এবং আপনি যদি দেখেন আপনার ডোমেইন কিনেছেন ২০১৪ তে কিন্তু পোল দেখা যাচ্ছে ২০০০ সাল বা ২০০১ বা অন্য কোন আগের সাল তাহলে বুঝবেন আপনার ডোমেইন আপনার আগেও কেউ ব্যবহার করেছেন মানে আপনি সেকেন্ড হ্যান্ড ব্যবহার করছেন। তাহলে নীচের ক্যালেন্ডারের মত আগে সেখান থেকে সেই সালের সেই সাইট কি সাইট ছিল সেই সব দেখে নিতে পারবেন। নীচের চিত্রে দেখুন বুঝতে সুবিধা হবে।  




কেউ যদি আপনার ডোমেইন আগে ব্যবহার বা কিনে ব্যবহার করে থাকে তাহলে উপরের চিত্রের মত আসবে সেখানে ক্লিক করলেই আপনি সেই আগে যে কিনেছে সে কি সাইট চালাত বিস্তারিত সব দেখতে পাবেন। 



আশাকরি এই পোস্ট হতে আপনি উপকৃত হবেন,ধন্যবাদ।






ভাইরাসমুক্ত রাখুন কম্পিউটারকে ৩টি সাধারণ উপায়ে।





কম্পিউটারে ভাইরাস আসে শক্ত ভীত গড়ার জন্য। কম্পিউটার ভাইরাস কোনো মেশিনে প্রবেশের পর থেকেই তার শক্তি সঞ্চয় করা শুরু করে।
প্রাণীর দেহে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে যেমন তা ক্ষতিসাধন করতে থাকে, কম্পিউটারে ভাইরাসও ঠিক তাই করে। তাই এর আক্রমণ হওয়ামাত্র তাকে বিতাড়িত করা জরুরি কাজ। ওয়ার্মস, ট্রোজানস, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি নামে বহু রকমের ভাইরাস রয়েছে। এগুলোকে এক কথায় ম্যালওয়্যার বলে। এগুলোকে তাড়াতে বিভিন্ন নিরাপত্তা সফটওয়্যার বাজারে বের হয়েছে। এ ছাড়া মাইক্রোসফট এসব ম্যালওয়্যার দূর করতে তাদের উইন্ডোজেই কিছু মৌলিক উপায় দিয়ে রাখে। এ দুইয়ের সমন্বয় ঘটিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারবেন ভাইরাস দমনে। কম্পিউটারে ভাইরাস এসেছে কিনা এবং আসলেও তাকে কীভাবে তাড়াতে হবে তা বুঝতে তিনটি ছোট কিন্তু কার্যকর টিপস নিন।
১. প্রতিদিন অ্যান্টি-ভাইরাসের মাধ্যমে কুইক স্ক্যান করুন। আর প্রতি সপ্তাহে ভাইরাস খুঁজতে বড় আকারের স্ক্যান করুন। এই স্ক্যান যখন ইচ্ছে তখন করতে পারবেন। আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যানের জন্য সময়ও ঠিক করে নেওয়া যাবে।
২. আপনি যে ই-মেইল ব্যবহার করেন তা হয়তো একটি ছবি বা মেইল ডাইনলোডের আগে তা ম্যালওয়্যার কিনা তা সাবধান করে দেয়। এমন সাবধানতার সংকেত দিলে হয় তা স্ক্যান করে দেখুন অথবা এ ধরনের ছবি বা মেইল আসা বন্ধ করে দিন।
৩. যদি ই-মেইলের প্রেরককে না চিনতে পারেন এবং তাতে কোনো লিঙ্ক দেওয়া থাকে, তবে ওই লিঙ্কে কখনো ক্লিক করবেন না। যদি তা দেখতেই হয় তাহলে লিঙ্কটি ওয়েব অ্যাড্রেস বারে কপি করে ওয়েবসাইটটি দেখে নিন। আবার প্রেরককে মোটামুটি পরিচিত মনে হলেও নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। সাইবার ক্রিমিনালরা পরিচিত কোনো ওয়েবসাইটের মতো দেখতে পেজের লিঙ্ক পাঠিয়ে দেবে।
এই ছোট তিনটি উপায়ে আপনি প্রতিনিয়ত ভাইরাস থেকে দূরে থাকতে পারেন। আর কোনো ভাইরাস যদি পেয়েই যান, তাহলে তাকে শায়েস্তা করার দায়িত্ব ছেড়ে দিন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের ওপর। বাজারে অনেক ভালো মানের এসব সফটওয়্যার রয়েছে যা ভাইরাস চিহ্নিত করে দূর করতে পারে।  




শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৬

মনিটরে কিছু না দেখা গেলে করণীয়।

প্রথমে জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী কারণে মনিটরে কিছু দেখা যায় না। 


  • মনিটর বন্ধ থাকলে
  • কম্পিউটার Sleep মোডে থাকলে
  • ঠিক মত কানেকশন দেওয়া হয় নি
  • মনিটরকে সঠিকভাবে সেট করা হয় নি
  • হার্ডওয়্যার সমস্যা




এই সকল সমস্যার সমাধানঃ

  • মনিটর বন্ধ থাকলেঃ মনিটর যদি বন্ধ থাকে তাহলে আপনি কোন কিছু দেখতে পারবেন না। তাই দয়া করে মনিটর চালু আছে কি না সেটা খেয়াল করতে পারেন।
  • কম্পিউটার Sleep মোডে থাকলেঃ আপনার কম্পিউটার যদি স্লীপ মোডে থাকে তাহলে আপনি ডিসপ্লেতে কিছু দেখতে পারবেন না। তাই আপনাকে স্লীপ মোড থেকে নরমাল মোড এ নিয়ে জেতে হবে। তাহলে আপনি আপনার ডিসপ্লে দেখতে পারবেন। sleep মোড বদল করতে হলে আপনার কীবোর্ড এর যে কোন একটি বাটন প্রেস করতে পারেন অথবা মাউস এ ক্লিক করলেই হবে।
  • ঠিক মত কানেকশন দেওয়া হয় নিঃ আপনার কম্পিউটার এর মনিটর এবং পিসি এর সকল কানেকশন ঠিক আছে কি না তা দেখতে হবে। যদি মনিটর এর পাওয়ার কেব্‌ল এবং ডিসপ্লে কেব্‌ল যদি না দেওয়া থাকে আশাকরি সমস্যায় পরবেন। তাই এই সকল কিছু চেক করে দেখতে পারেন।যদি মনিটর পাওয়ার পায় তাহলে আপনি মনিটর চালু হতে দেখবেন। আর যদি ডিসপ্লে কেব্‌ল কানেক্ট না পাই তাহলে আপনি মনিটর এ ? চিহ্ন দেখতে পারবেন।
  • মনিটরকে সঠিকভাবে সেট করা হয় নিঃ আপনার মনিটর যদি সঠিকভাবে সেট না করা হয় ধরেন কালার সঠিকভাবে না দেওয়া থাকলে আপনি নাও দেখতে পারেন। যদি সম্পূর্ণ কালো কালার থাকে তাহলে সব কালো দেখা যাবে। তাই এই বিষয়ে ও খেয়াল করতে হবে।
  • হার্ডওয়্যার সমস্যাঃ এই সকল সমস্যার পরও যদি আপনার মনিটর না ঠিক হয় তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার মনিটর এ হার্ডওয়্যার সমস্যা আছে। 
  • RAM এ সমস্যাঃ অনেক সময় RAM এ ধুলাবালি লেগেও মনিটরে কিছু দেখা না যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে করণীয় হবে কেসিং খুলে RAM বের করে ভালো করে মুছে ব্রাশ দিয়ে হালকা ভাবে পরিষ্কার করে আবার RAM সেট করে PC রিস্টার্ট‍ করলে সমস্যা সমাধান হবে আশা করা যায়। এর পরও না হলে সার্ভি‍স সেন্টার এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 




আশা করা যায় উপরোক্ত পদ্ধতিতে কাজ হয়ে যাবে। আপনার নিজের সমস্যা নিজে সমাধান করার মাঝে যে তৃপ্তি পাবেন তা অন্য কোনভাবেও লাভ করতে পারবেন না।তাই নিজেই হয়ে উঠুন একজন দক্ষ কম্পিউটার প্রকৌশলী। 


আজ এ পর্য‍ন্তই। ধন্যবাদ সবাইকে।  










মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৬

ওয়াইফাই এ সমস্যা।

ওয়াইফাই এর গতি বাড়াতে করণীয়। 



















ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যাওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। তবে কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করে বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার বাসা বা অফিসের ওয়াইফাইয়ের গতি।

রাউটার রাখার স্থান : ওয়াইফাই ব্যবহার করার জন্য উন্নতমানের রাউটার ব্যবহার করার বিকল্প নেই। তবে রাউটারের সাথে রাউটার রাখার স্থান হতে হবে উপযুক্ত। যতো উঁচুতে রাখা যায় তত রেডিও ওয়েভ পরিধি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়। 

তরঙ্গ যেন বাধাগ্রস্ত না হয়: রাউটার যেখানে রাখা হয় সেখানের সামনে যদি কোনো ইটের স্তূপ থাকে তাহলে ওয়াইফাই তরঙ্গ বাধাগ্রস্ত হয়। বাড়ির বেজমেন্টে কখনো রাউটার রাখা যাবে না। এতে ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যায়। 

রাউটারের ক্ষমতার কাছাকাছি ইন্টারনেট ব্যবহার করুন:  রাউটারের ওয়াইফাই সেবা দেয়ার নির্দিষ্ট একটি পরিধি থাকে। এছাড়াও রাউটার থেকে যত দূরে যাওয়া হবে তত রাউটারের গতি কমবে। রাউটার থেকে ওয়াইফাই সিগন্যাল ৩৬০ ডিগ্রি পরিধিতে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়ির মধ্যস্থলে রাউটার বসালে চারিদিকে ভালো গতি পাওয়া যাবে। এছাড়া রাউটারের গতি বাড়ানোর জন্য এক্সটেন্ডার বা রিপিটার ব্যবহার করা যেতে পারে। 

মাইক্রোওয়েভ ওভেন ওয়াইফাইয়ের গতি রোধ করে : ওভেন ওয়াইফাইয়ের গতির ওপর প্রভাব ফেলে। মাইক্রোওয়েভ ওভেন ফ্রিকোয়েন্সি ওয়াইফাই ফ্রিকোয়েন্সিকে অনেক সময় ওভারল্যাপ করে। ফলে রাউটারের গতি কমে যায়। তাই ওভেন থেকে রাউটার দূরে রাখা উত্তম। 

দিতে হবে জটিল পাসওয়ার্ড : ওপেন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ফলে যদি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় তাহলে রাউটারের গতি কমে যায়। তাই জটিল পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হবে। তাহলে স্পিড পাওয়া যাবে মন মতো। 

বড় ফাইল ডাউনলোডে সতর্কতা : পিসিতে বা ল্যাপটপে বড় ফাইল ডাউনলোডের সময় ওয়াইফাইয়ের গতি কমে যায়। বড় ফাইল ডাউনলোডের সময় অন্যান্য ডিভাইসগুলো গতি পায় না। তাই যখন ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম থাকে, তখন বড় ফাইল ডাউনলোড করা উত্তম। 

রাউটারের আসে পাশে কমাতে হবে মানুষের উপস্থিতি:  মানুষের শরীর রেডিও তরঙ্গের গতি রোধ করে। রাউটারের আসে পাশে বেশি মানুষ থাকলে রাউটারের গতি বাধাগ্রস্ত হয়। তাই রাউটারকে নির্বিঘ্নে ওয়াইফাই সেবা দেয়ার জন্য রাউটারকে ঘিরে মানুষ না থাকাই উত্তম। 


উপরোক্ত পদ্ধতি অনুসরনে সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করি। ধন্যবাদ সবাইকে।

সোমবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৬

কম্পিউটার ক্রাস হওয়ার কিছু কারণ।




পিসির বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পিসি ক্রাস একটি অন্যতম সমস্যা। এ সমস্যার সম্মুখে  কম বেশী সকলেই পড়ে থাকে। সেজন্য এ সমস্যা থেকে উত্তরনের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ন টিপস নিচে দেয়া হলো। এগুলো অনুসরন করলে আমরা আমাদের পিসিকে ক্রাস হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারি। 

Hardware conflict 

হার্ডওয়ার এর সংঘর্ষ আবার কি ? উইন্ডোজ ক্র্যাশ করার এটাই প্রধানত কারণ। এক হার্ডওয়ার ডিভাইস অন্য আরেক হার্ডওয়্যার ডিভাইসের সাথে কমিউনিকেট করে এক ধরনের চ্যানেলের মাধ্যমে, যাকে বলে Interrupt request channel (IRQ)। এবং এই IRQ প্রতিটি ইউনিক হতে হবে। মানে একটি IRQ আরেকটি IRQ থেকে ভিন্ন হতে হবে। যেমন : প্রিন্টার সাধারণত কানেক্ট হয় যে চ্যানেলে তা হচ্ছে IRQ 7, কীবোর্ড কানেক্ট হয় IRP 1 এবং ফ্লপি কানেক্ট হয় IRQ 6 চ্যানেলগুলিতে। এই ডিভাইসগুলি চেষ্টা করে নিজেদের জন্য ইউনিট চ্যানেল তৈরি করতে।
যদি এখানে অনেক বেশি ডিভাইস থেকে থাকে, অথবা এই ডিভাইসগুলি সঠিকমত ইন্সটল করা না থাকে তাহলে তাদের ভিতরে দুই বা ততোধিক ডিভাইস একই IRQ শেয়ার করে থাকে। যখন ইউজার চেষ্টা করে উভয় ডিভাইসকেই একই সময় ব্যবহার করতে, ঠিক তখনই কম্পিউটার ক্র্যাশ করে।
নিশ্চিত হবার উপায় হচ্ছে যদি কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কনফ্লিক্ট হয়ে থাকে তাহলে Start -> Settings -> Control Panel -> System -> Device manager এ গিয়ে দেখা যাবে কোন কোন হার্ডওয়্যারের পাশে হলুদ আইকন ‘!’ এসে বসে আছে। সেই হার্ডওয়্যারটিতে ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গেলে দেখা যাবে IRQ নাম্বারটি যা সেই ডিভাইসটি ব্যবহার করছে এখন। যদি এই নাম্বার দুইবার হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে হতে পারে দুইটি ডিভাইস এই নম্বরটি ব্যবহার করছে।
এই সমস্যা হলে যা করতে হবে :

ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে সেই সমস্যাপূর্ণ ডিভাইসটি বা ডিভাইসগুলি আনইন্সটল করে আবার ইন্সটল করতে হবে। কোন কোন সময় ড্রাইভারগুলি আপডেট দিতে হতে পারে। ড্রাইভার সংগ্রহে না থাকলে নিচের লিংক থেকে চেষ্টা করা যেতে পারে – 

যদি ডিভাইসটি হয়ে থাকে সাউন্ড-কার্ড অথবা, মডেম তাহলে সেগুলি খুলে মাদারবোর্ডের অন্যকোন স্লটে লাগিয়ে দেখা যেতে পারে। যখন কম্পিউটার এর ভিতরে কাজ করা হবে (অর্থাৎ কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার খুলার সময়) অবশ্যই সুইচ অফ করে নিতে হবে।
Bad Ram
নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে ব্যাপারটি কি হতে পারে। RAM এর সমস্যার কারণেও এই BSOD বা ব্লু-স্ক্রিন-জনিত সমস্যা হতে পারে এবং ম্যাসেজ আসতে পারে “Fatal Exception Error.”। ফ্যাটাল ইরোর গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার সমস্যা দেখায়। কোন কোন সময় এই ইরোর বুঝায় যে, কোন একটি অংশ ভাঙ্গা আছে এবং রিপ্লেস করার প্রয়োজন।
কিন্তু এই RAM এর জন্য যে Fatal ইরোর আসে তার কারণ হতে পারে র‍্যামটি/র‍্যামগুলি ঠিক মত match করে নাই অর্থাৎ mismatch হয়েছে। যেমন : র‍্যামের বাস-স্পিড রয়েছে যা মাদারবোর্ডের বাস-স্পিডের সাথে মিলতে হবে। যদি না মিলে তাহলে ফ্যাটাল ইরোর আসবে। এই সমস্যার সমাধানে জন্য, সঠিক বাস-স্পিডের র‍্যাম মাদারবোর্ডে লাগাতে হবে। এবং একাধিক র‍্যাম থাকলে সমস্যা-ওয়ালা র‍্যামটি ডিটেক্ট করে সেটা খুলে ফেলতে হবে। এছাড়াও RAM এর Wait State নামক একটি ফাংশন আছে যা বায়োস এ গিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। সেই ফাংশনটি BIOS Settings এ গিয়ে বাড়িয়ে দিতে হবে প্রয়োজন হলে। তাহলে আশা করা যায় এই সমস্যার থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।
BIOS settings
প্রতিটি মাদারবোর্ডের সাথে চীপসেট সেটিংস দেয়া থাকে যা ফ্যাক্টরি থেকেই ডিফল্ট সেটিংস দিয়ে রাখে। এই সটিংস এ প্রবেশ করার জন্য কম্পিউটার বুট করার সময় কীবোর্ডের F2 অথবা, Delete বাটন চাপতে হবে। একবার বায়োসে প্রবেশ করলেই অতিরিক্ত সাবধানতার সাথে সেই সেটিংস কন্ট্রোল করতে হবে।
একটি কমন BIOS error হচ্ছে CAS latency যা RAM কে রেফার করে। পুরাতন র‍্যাম এর তিনটা CAS latency থাকে আর নতুন SDRAM এ থাকে ২টি। এই অপশন যদি কোন কারণে ভুল হয়ে থাকে তাহলে RAM লক হয়ে যেতে পারে অথবা, কম্পিউটার এর ডিসপ্লে ফ্রিজ হয়ে যেতে পারে। যদি সম্ভব হয় তাহলে বায়োসে গিয়ে IRQ নম্বর সেটিংস অটো করে দিয়ে রাখাই ভালো।
Hard disk drives
এক মাস পর পর হার্ডডিস্ক ড্রাইভ এর তথ্যগুলি ফ্র্যাগমেন্ট করা উচিত। Screen Freeze জনিত সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এটা অনেক কার্যকর। উইন্ডোজ এর Start -> Programs -> Accessories -> System Tools -> Disk Defragmenter এ গিয়ে রান করাতে হবে। এটা উইন্ডোজ এ ডিফল্টই দেয়া থাকে।
এই ডিফ্রাগমেন্ট চলাকালীন ভালো হয় পিসিতে কাজ না করা। তাই শিডিউল সেট করে রক্ষা যেতে পারে কবে, কখন এই প্রসেসটা হবে। আর এই জন্য Windows এর Task Scheduler টা ব্যবহার করতে হবে।
হার্ডডিস্ক যদি ডাটাতে সম্পূর্ণ ভরে যায় তাহলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যাবে এবং ক্র্যাশ করবে। কিছু ফ্রি স্পেস তৈরি করে রাখতে হবে সব সময়। রিসাইকেলবিন খালি করতে হবে প্রতি সপ্তাহে। এছাড়াও ScanDisk করতে হবে মাঝে মাঝে। আর এই স্ক্যান-ডিস্ক করার জন্য Start -> Programs -> Accessories -> System Tools -> ScanDisk রান করাতে হবে। অথবা, এটাকে টাস্কসিডিউলার হতে শিডিউলে সেট করে নিতে হবে যখন কম্পিউটারে কাজ না করা হয় সেই সময়টা।
Fatal OE exceptions and VXD errors
Fatal OE exception errors and VXD errors আসে মূলত Video Card এর সমস্যা-জনিত কারণে। এমনটা হলে ভিডিও এর রেজ্যুলেশান কমিয়ে দিয়ে দেখা যেতে পারে সমস্যাটি সমাধান হয় কি না। আর এই জন্য যেতে হবে Start-Settings-Control Panel-Display-Settings। এবং নিশ্চিত হয়ে দেখতে হবে সে এটা কোন হার্ডওয়্যার কনফ্লিক্টজনিত সমস্যা কি না। এর জন্য যেতে হবে Start-Settings-Control Panel-System-Device Manager। এবং ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে সিলেক্ট করতে হবে Display Adapter এর পাশের ‘+’ চিহ্নটি। একটি বর্ণনা আসবে সেই ডিসপ্লে এডাপ্টারটির সম্পর্কে। ইহা সিলেক্ট করে Properties এ যেতে হবে। এর পর Resources সিলেক্ট করতে হবে। ম্যাসেজগুলি দেখতে হবে কি বলা আছে। সেখানে কোন কনফ্লিক্ট না থাকলে লেখা থাকবে “No Conflicts”।
হার্ডওয়্যার কনফ্লিক্টজনিত সমস্যার সমাধানের জন্য যা করতে হবে :
uncheck করতে হবে Automatic Settings box এবং ক্লিক করতে হবেChange Settings button এ। তাহলে সার্চ করবে কোন কনফ্লিক্ট রয়েছে কিনা এবং ম্যাসেজ ‘No Conflicts’।
Viruses
ভাইরাসের কারণেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। কিছু কিছু ভাইরাস আছে যা হার্ডডিস্কের Boot সেক্টরে প্রবেশ করে সকল ডাটা মুছে দিতে পারে। এতে করেও কম্পিউটার ক্র্যাশ হবে। এই জন্য ভালো আইডিয়া হচ্ছে ‘Windows start-up disk’ তৈরি করে নেয়া। এই জন্য যেতে হবে Start -> Settings -> Control Panel -> Add/Remove Programs এবং Start Up Disk। এছাড়াও এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি রেগুলারলী আপডেটিড রাখা উচিত।
Printers
প্রিন্টার এর খুবই সামান্য পরিমাণ ম্যামোরী থাকে, যাকে বলে buffer। এই বাফার খুব সহজেই ওভারলোডেড হয়ে যেতে পারে। যদি প্রিন্টার কোন অদ্ভুত ক্যারাক্টার প্রিন্ট করার চেষ্টা করে থাকে যা সে বুঝতে পারছে না, তাহলে কম্পিউটার ক্র্যাশ করার সম্ভাবনার থাকে। অনেক সময় বাফার এর কনফিউশনের কারণে প্রিন্টার পূর্বের মত হতে সমস্যা করে। এই জন্য সব সময় প্রিন্টার এর বাফারটি খালি রাখা উচিত আর এই জন্য প্রিন্টার এর প্লাগটি ২০ সেকেন্ডের জন্য খুলে রাখা উচিত। পাওয়ার খুলে ফেলে আবার পাওয়ার দিয়ে বুট করারকে বলে cold boot,  যা প্রিন্টারটিতে একটি ডিফল্ট সেটিংস দিবে এবং আবার পিসিটি নির্ভেজাল-ভাবে কাজ করতে সক্ষম হবে।
Software
কম্পিউটার ক্র্যাশ করার আরেকটি কারণ হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ সফটওয়্যার। এই সমস্যার সমাধান হিসাবে আবার সেই সকল সফটওয়্যার আনইন্সটল করতে হবে এবং প্রয়োজনে ভালো সফটওয়্যার ইন্সটল দিতে হবে।
সিস্টেম রেজিস্ট্রি নষ্ট হয়ে যেতে পারে পুরাতন রেফারেন্সের কারণে যা আনইন্সটল করা হয়েছে। তাই Registry Cleaner ব্যবহার করে রেজিস্ট্রি ক্লিন করতে হবে। এতে করে পুরাতন সফটওয়্যার এর রিজিস্ট্রিজনিত সকল ইনফরমেশন মুছে যাবে। যদি রেজিস্ট্রি ভেঙ্গে যায় এমনও হতে পারে আবার অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল দিতে হবে।
Overheating
সিপিইউ এর সাথে কুলিং ফ্যান থাকে যা সিপিইউ কে ঠান্ডা রাখতে সব সময় সাহায্য করে। যদি এই কুলিং ফ্যানটি কোন কারণে ব্যর্থ হয় তার কাজ করতে গিয়ে তাহলে CPU অতিরিক্ত গরমের (overheat) কারণে এক প্রকার error দেখাবো যাকে বলে ‘kernel error’। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কুলিং ফ্যানটি খুলে পরিষ্কার করা যেতে পারে অথবা, আরও ভালোমানের কুলিং ফ্যান কিনে এসে CPU তে লাগাতে হবে। BIOS এ গিয়ে দেখা যেতে পারে পিসি CPU কতটুকু গরম হয়েছে।
Power supply problems
অনেক সময় Power Supply ঠিক মত কাজ করে না। তখন কম্পিউটার ক্র্যাশ করতে পারে। এই জন্য ভালোমানের একটি Power Supply কিনে সিপিইউ তে ব্যবহার করা উচিত। সাথে ভালো হয় যদি পারা যায় ভালো মানের একটি UPS ব্যবহার করা। ইহা একটি পরিষ্কার এবং নির্ভেজাল পাওয়ার সাপ্লাই করবে। এবং প্রতিবার ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেলেও কম্পিউটার সঠিক মত বন্ধ করা যাবে।  

ধন্যবাদ সবাইকে।

ল্যাপটপ ব্যবহারে যেসব বিষয় খেয়াল রাখা দরকার।




অনেকেই এখন ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত। তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন, তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক। যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে। আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স ভাল থাকবে। 

  • ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
  • ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
  • মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন।
  • ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
  • দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন।
  • হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ সিডি/ডিভিডি র‌্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
  • এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন ও সহজে বাতাস চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ রাখুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
  • শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
  • ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
  • হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
  • অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
  • মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimi“er, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
  • আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
  • ল্যাপটপ এর উপর ময়লা পরলে তা পরিষ্কার করা যেই কাজটা আমরা অনেকেই করি না। আর অবশ্যই সঠিক পরিস্কারক দ্রব্য ব্যবহার করা উচিত।
  • ল্যাপটপের কি বোর্ড ও মাউস এর পরিবর্তে এক্সটারনাল কি বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করা। এতে করে ল্যাপটপের কিবোর্ড এবং মাউস প্যাড ভাল থাকবে দীর্ঘ দিন।
  • ল্যাপটপে বেশি গ্রাফিক্সের গেমস না খেলা, এতে করে ল্যাপটপ খুবই উত্তপ্ত হয়ে যায় যা ভেতরের অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য ক্ষতিকারক।
  • ল্যাপটপে যথা সম্ভব ছোট সাইজের সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
  • ল্যাপটপ য়থা সম্ভব কম সময়ের জন্য চালানো উচিৎ।
  • সরাসরি তাপ থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা উচিত।
  • ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের ওপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছুদিন আগে একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর মাঝে এক জরিপ চালিয়ে দেখেছেন, যারা কোলের ওপর রেখে অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
  • ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কিছু ডিভাইস আছে যেমন : ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস বন্ধ করে রাখুন। এতে ব্যাটারির শক্তি খরচ কম হবে।
  • ল্যাপটপ বহনে ল্যাপটপের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ ব্যবহার করুন। এসব ব্যাগ ল্যাপটপকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া ভ্রমণে ল্যাপটপ বহন করার জন্য কাঁধে ঝুলানোর সুবিধাযুক্ত ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে বহনে সুবিধার পাশাপাশি আরেকটি সুবিধা হলো, বাইরে থেকে বোঝাই যাবে না যে আপনি ল্যাপটপ বহন করছেন। তাই ছিনতাইকারীর দৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
  • ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কি-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।
  • ঘরে বা বাইরে বিদ্যুত্ ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুত্ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাত্ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।
  • ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উত্পন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর। খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের ওপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
  • ল্যাপটপ ডেস্কটপের মতো একটানা ব্যবহার করা ঠিক নয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ব্যবহার করার পর ল্যাপটপ কিছু সময় বন্ধ রাখা উচিত। আপনার চোখের সুবিধার জন্য স্ক্রিনের লাইট আপনার চোখের সঙ্গে মানানসই করে রাখুন। মনে রাখবেন, এমন হাই কালার দিয়ে রাখবেন না যেটি আপনার চোখের সহ্যের বাইরে। প্রয়োজনে সফটওয়্যার দিয়ে এ কাজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারেন।   



(আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। ধন্যবাদ সবাইকে।)

রবিবার, ২০ মার্চ, ২০১৬

Torrent থেকে ফাইল ডাউনলোড।

Torrent থেকে ফাইল ডাউনলোড করার পদ্ধতি । 



Torrent কিন্তু কোন File Hosting Site নয়, এটা মূলত একটা শেয়ারিং সাইট যেখানে সবাই নিজের কম্পিউটার বা মোবাইল এর ফাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার করে। বিভিন্ন Torrent site এই এই আপলোড ফাইল গুলো শেয়ার করা হয় এবং বিভিন্ন ইউজার তাদের প্রয়োজন অনুসারে সেগুলো ডাউনলোড করে থাকেন। Torrent File ডাউনলোড করার আগে খেয়াল করতে হবে আপনি যেই ফাইল ডাউনলোড করছেন সেই ফাইলটি কি পরিমান SEED আছে। 

What is SEED?

SEED মূলত যিনি ফাইল আপলোড দেন তিনি যখন সেই ফাইলটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দেন তাকে SEED বলে। একটা ফাইলের যত গুলো SEED থাকবে সেই ফাইল ডাউনলোড করলে সর্বোচ্চ স্পীড পাওয়া যাবে। সর্বোচ্চ স্পীড বলতে আসলে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারের ইন্টারনেট স্পীডের উপর ডিপেন্ড করবে। ধরুন, আপনি কোন Torrent ফাইল ডাউনলোড শেষ করেছেন, সেই ফাইলটা যদি সেই অবস্থায় torrent Client (bit torrent / utorrent) এ থাকে তখন খেয়াল করবেন, ডাউনলোড যেখানে লেখা ছিল সেখানে সবুজ রঙের SEED লেখা থাকবে। এর মানে হলো আপনার ডাউনলোড করা ফাইলটা এখন আপনার কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার হচ্ছে।  




What is Torrent Client:

ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করার জন্য বিভিন্ন ডা্উনলোড ম্যানেজার রয়েছে। এদের মধ্যে Internet Download Manager (IDM) অন্যতম। কিন্তু আপনি সরাসরি Torrent থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না। এর জন্য আপনাকে Torrent Client ব্যবহার করতে হবে। Torrent Client এর মধ্যে bit torrent এবং u torrent সবচাইতে জনপ্রিয় দুইটি মাধ্যম। আর torrent File download করতে হলে আপনাকে অবশ্যই bit torrent/u torrent এর মধ্যে যে কোন একটি অবশ্যই লাগবে। Google এ bit torrent/ u torrent লিখে সার্চ দিলে ডাউনলোড অপশন পাবেন। 









Torrent থেকে ফাইল ডাউনলোডের পদ্ধতি : 

প্রথমে u torrent/bit torrent এর যে কোন একটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। Torrent শেয়ারিং বিভিন্ন সাইট রয়েছে। বাংলাদেশী সাইটের মধ্যে Torrent bd, Crazy HD অন্যতম। আর ইন্টারন্যাশনাল সাইটের মধ্যে রয়েছে Extratorrent, iso hunt, kick ass, torrent hound ইত্যাদি। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোন একটি সাইটে প্রবেশ করুন। দেখে নিন আপনি যে গুলো ডাউনলোড করতে চান সে গুলো আছে কি না। সার্চ বক্সে সার্চ করেও আপনার চাহিদা মত ফাইল খুজে দেখতে পারেন। এখন খেয়াল করে দেখুন আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড করতে চান সেই ফাইলটির SEED কি পরিমান আছে। SEED এর পাশে LEECHER নামে আরো একটি বক্স দেখতে পাবেন। Leecher বলতে আসলে যতজন সেই ফাইলটি ডাউনলোড করছে ততজন Leecher Show করবে।
এখন যে ফাইলটি ডাউনলোড করবেন সেখানে ক্লিক করুন। নতুন একটি পেজ অন হবে। এখান থেকে Download Torrent এ ক্লিক করুন। একটা ফাইল ডাউনলোড হবে। সেখানে ক্লিক করলে নতুন একটি বক্স আসবে এবং সেখান থেকে আপনাকে ডাউনলোড ফাইল সিলেক্ট করে ডাউনলোড করতে হবে। আমি আপনাদের সাথে স্ক্রিন শট শেয়ার করবো, সেটা দেখলো আপনারা আরো পরিস্কার ভাবে বুঝতে পারবেন। কম্পিউটারে যেভাবে ডাউনলোড করতে হবে, মোবাইলেও ঠিক এক-ই প্রক্রিয়া।
Torrent থেকে ডাউনলোড করার সময় আরো একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে Torrent Health. Torrent Health আসলে কোন torrent ফাইলে যত বেশি SEED থাকবে সেই ফাইলের Health তত ভালো থাকবে আর ডাউনলোড করার সময় ভালো স্পিড পাবেন। স্ক্রিনশট দেখুন: 







Torrent থেকে ডাউনলোড করার সুবিধা। 

Movie ডা্উনলোডের জন্য Torrent ছাড়া কোন ভালো কোন Movie শেয়ারিং সাইট নেই। Torrent এর সবচাইতে বড় সুবিধা হলো ছোট বড় সকল নতুন নতুন এপস, গেমস, Video, এবং মুভি সব কিছুই আপনারা Torrent থেকে ফ্রি ডাউনলোড করতে পারবেন। আর সবচাইতে বড় সুবিধা হলো বিভিন্ন পেইড এপস Torrent এ একদম ফ্রি পাওয়া যায়।  


ধন্যবাদ সবাইকে।