শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৪

যেকোনো পেজ পিডিএফ আকারে সেভ করুন ।

এখন থেকে যেকোনো পেজ পিডিএফ আকারে সেভ করুন 

আমরা যারা সারাদিন নেট নিয়ে ঘাটা ঘাটি করি তাদের অনেক সময় এই জিনিস টা দরকার পড়ে। মনে করেন ব্রাউজ করতে করতে একটা এমন দরকারি জিনিস পেলেন যেটা সেভ করে দরকার বা ঐ পেজ টা সেভ করে রাখা দরকার। আর আপনি যদি  ঐ  পেজটাকে পি ডি এফ আকারে সেভ করে রাখতে চান তবে  অনেক সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয় বা ইন্টারনেট এর নির্দি‍ষ্ঠ সাইটে গিয়ে সেই কাজ করতে হয়। কিন্তু আজকে এমন এক পদ্ধতি শিখিয়ে দিবো যেটা দিয়ে কোন সফটওয়্যার ছাড়া এবং কোন ঝামেলা ছাড়া যে-কোন পেজকে পি ডি এফ আকারে সেভ করতে পারবেন।
এর জন্য যে পেজকে পি ডি এ করবেন সেই পেজ এ গিয়ে ctrl+P চাপুন। এরপর নতুন এক পেজ আসবে ঠিক নিচের ছবির মতো। 


এরপর Save এ ক্লিক করে যে জায়গায় সেভ করতে চান সে জায়গায় সেভ করুন। একদম সহজ কাজ।
তবে যদি সেভ অপশন না আসে তবে হতাশ হওয়ার কারণ নেই , যা করতে হবে তা হলো  Destination এর change এ ক্লিক করে নিচের ছবির মতো যে উইন্ডো ওপেন হবে সেখান থেকে Save as PDF এ ক্লিক করুন তাহলে সেভ অপশন আসবে।



 সবাই ভালো থাকবেন। 

ধন্যবাদ সবাইকে।












বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর, ২০১৪

এবার নিজেই ভাইরাস ডিলিট করুন নিজের তৈরি Software দ্বারা।

এবার নিজেই ভাইরাস ডিলিট করুন !!!


এখন আপনি নিজেই  কিভাবে ভাইরাস কে চিরতরে ডিলিট করা যায় তা জানতে পারবেন। আর এ সবই হবে মাত্র ১ কিলোবাইট এর ফাইল দিয়ে। এটি আপনা্র কম্পিউটার এর সকল প্রকার autorun.inf, autorun.ini, desktop.ini, new folder.exe ধরনের ভাইরাস কে চিরতরে ডিলিট করে দিবে।



তাহলে আসুন কাজে নেমে পড়া যাক। 
প্রথমে start menu থেকে all program এ যান। তারপর accessories এ গিয়ে note pad ওপেন করুন। Notepad এ নিচের দেয়া লেখা গুলি হুবাহু copy করে paste করুন। Save As এ গিয়ে নাম দিন AF.BAT
তবে এখানে বলে রাখা ভালো যে আপনার PC তে যত গুলো ড্রাইভ রয়েছে এবং সে গুলোর নাম  (c,d,e,f,g,h,) দিয়ে প্রোগ্রাম কোড সঠিক ভাবে লিখতে হবে; তা  না হলে উদ্দেশ্য সফল হবে না।
=====================================================
==========cd c:
==========cd \
==========del c:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del c:\"autorun.ini"/ah/s/q/f
==========del c:\"desktop.ini"/ah/s/q/f
==========del c:\"new folder.exe"/ah/s/q/f
==========del d:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del d:\"desktop.ini"/ah/s/q/f
==========del d:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del d:\"new folder.exe"/ah/s/q/f
==========del e:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del e:\"desktop.ini"/ah/s/q/f
==========del e:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del e:\"new folder.exe"/ah/s/q/f
==========del f:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del f:\"desktop.ini"/ah/s/q/f
==========del f:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del f:\"new folder.exe"/ah/s/q/f
==========del g:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del g:\"desktop.ini"/ah/s/q/f
==========del g:\"autorun.inf"/ah/s/q/f
==========del g:\"new folder.exe"/ah/s/q/f
==========Explorer c:
msg %username% "Thumbs Remover - by Programmer Arif ,Contact : arif.mgps@hotmail.com
=============================================
এবার just একবার double click করুন। তাহলেই দেখবেন মজা। ভাইরাস এর সাথে শুরু হবে যুদ্ধ। তবে নিশ্চত থাকুন, যুদ্ধে আপনি ই জিতবেন।

(কাজটি সঠিক ভাবে করতে পারলেই লেখাটি সার্থ‍ক বলে মনে করবো।)

ধন্যবাদ সবাইকে। 








আপনার PC এর ফাইল রাখুন একান্ত আপনার ।

আপনার পিসি থেকে কেউ কোন ফাইল কপি করতে পারবে না-কোন সফটওয়্যার ছাড়াই একাজ করুন খুব সহজে।




মাঝে মাঝে আমরা চিন্তা করি যদি এমন হতো যে আমাদের পিসি থেকে কেউ কোন ফাইল কপি করতে পারবে না। অনেকেই আছেন যারা আরকেজনের প্রাইভেসি নস্ট করতে ভালবাসেন যা অত্যন্ত বিরক্তিকর । কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগুলো হন এমন কেউ; যে কিছু বলা যায় না,  যেমন তারা আমাদেরই আত্মীয় বন্ধু-বান্ধব। এখন প্রশ্ন হলো এটি থেকে কি মুক্তি পাওয়া সম্ভব? উত্তর হল হ্যা অবশ্যই  । এখন কথা হলো কপি/কাট বন্ধ করলে কি আপনার কাজের সমস্যা হবে না। উত্তর হলো না। এটি করলে আপনার পিসি থেকে কোন পেনড্রাইভ,ফ্লপি ডিস্ক বা পোর্টেবল হার্ডডিস্কে কোন ফাইল কপি হবে না কিন্তু এগুলো থেকে আপনার পিসিতে কপি হবে,তাছাড়া যেকোন সময় চাইলে আপনি আবার কপি /কাট এক্টিভ করে নিতে পারেন খুব সহজে। অত্যন্ত সহজ ও সংক্ষিপ্ত এ প্রক্রিয়াটি আপনি করতে পারেন কোন সফটওয়ার ছাড়াই। আর দুই মিনিটে আপনার ফাইলগুলোকে করে ফেলুন রাইট প্রোটেক্টেড। 

এই ভিডিওটি দেখে আপনি সহজেই এই সমস্যার সমাধান পাবেন। আর করে ফেলুন আপনার কম্পিউটারটি একান্ত আপনার। 

 

ধন্যবাদ সবাইকে।

অন্য কেউ ফাইল ডিলিট করতে পারবে না আপনার কম্পিউটার থেকে।

এবার আপনি ছাড়া আর কেউ ফাইল ডিলিট করতে পারবে না আপনার কম্পিউটার থেকে।





আমরা অনেকেই একটা পিসি যৌথ ভাবে বা ছোট ছেলে-মেয়ে , ছোট ভাই-বোন ব্যবহার করে। অনাকাঙ্খিত ভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল ডিলিট করে দেয় বা হয়ে যায়। এখন থেকে  NTFS পারমিশনের মাধ্যমে ফাইল ডিলিট বন্ধ করুন।
এজন্য আপনার পিসিতে প্রবেশের জন্য দুটো ইউজারনেম ব্যবহার করতে হবে। একটা আপনার এবং অন্যটা বাকি সবাই ব্যবহার করবে। আপনি যখন প্রবেশ করবেন সবকিছু করতে পারবেন। কিন্তু অন্য ইউজারনেম দিয়ে প্রবেশ করলে ফাইল/ফোল্ডার ডিলিট করতে পারবে না।
নিচের ধাপগুলো অনুসরন করে আপনি এই কাজটা করতে পারবেন:
প্রথম অংশ:
প্রথমে আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভগুলো NTFS ফরম্যাটে আছে কিনা দেখে নিন। দেখার জন্য যে কোন ড্রাইভে রাইট মাউস ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। General ট্যাবে File system: NTFS লেখা আছে কিনা দেখুন। NTFS ফরম্যাটে থাকলে এই অংশ বাদ দিয়ে দ্বিতীয় অংশে চলে যান। আর FAT বা FAT32 লেখা থাকলে কাজ হবে না। যদি FAT/FAT32 হয় তাহলে কোন ডাটা নস্ট না করেই NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে পারবেন। ধরি আপনার D ড্রাইভটা FAT/FAT32 তে আছে এটাকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করবেন।
১. Start Menu -> Run এ cmd লিখে এন্টার দিন। কমান্ড প্রম্পট চালু হবে।
২. কমান্ড প্রম্পটে CONVERT D: /FS:NTFS লিখে এন্টার দিন। অন্য ড্রাইভকে করতে চাইলে D: এর পরিবর্তে সেই ড্রাইভের নাম লিখুন।
৩. কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে হবে। রিস্টার্ট হবার সময় NTFS এ কনভার্ট হয়ে যাবে।
দ্বিতীয় অংশ:
এখন থেকে আপনি লগিন করবেন Administrator ইউজার হিসেবে আর অন্যান্যরা লগিন করবে User হিসেবে। এজন্য আপনার Desktop এবং My Documents এর গুরুত্বপূর্ন ডাটাগুলো অন্য কোন ড্রাইভে কপি করে রাখুন। ১. My Compuer এ রাইট মাউস ক্লিক করে Manage এ ক্লিক করুন। Computer Management চালু হবে।
২. Local Users and Groups -> Users এ ক্লিক করুন। Administrator এ রাইট মাউস ক্লিক করে Set Password -> Proceed এ ক্লিক করুন। পাসওয়ার্ড দিয়ে OK ক্লিক করুন। এই পাসওয়ার্ড আর কাউকে জানাবেন না।
৩. Local Users and Groups -> Users এ রাইট ক্লিক করে New User এ ক্লিক করুন। User name: এ লিখবেন User। এরপর পাসওয়ার্ড দিন(আপনার পাসওয়ার্ডটা না দিয়ে অন্য পাসওয়ার্ড দিন)। User must change... থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। User cannot change..... এবং Password never expires এ টিক চিহ্ন দিন। Create -> Close এ ক্লিক করুন।
৪. সবকিছু বন্ধ করে কম্পিউটার লগঅফ করুন। এখন লগিন স্ক্রীনে Administrator, User এবং অন্যান্য আইকনগুলো দেখতে পাবেন। Administrator দেখা না গেলে Ctrl+Alt+Delete দুইবার চাপ দিন। ইউজারনেম পাসওয়ার্ড দেওয়ার অপশন আসবে। ইউজারনেম Administrator এবং পাসওয়ার্ডে আপনার সেট করা পাসওয়ার্ডটা লিখে এন্টার দিন এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে লগিন করবেন।
৫. My Compuer এ রাইট মাউস ক্লিক করে Manage এ ক্লিক করুন। Computer Management চালু হবে।
৬. Local Users and Groups -> Users এ ক্লিক করুন। Administrator, User এবং Guest এই তিনটা ইউজার রেখে বাকিগুলো রাইট মাউস ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। আবার ও বলছি এটা করার আগে Desktop এবং My Documents এ আপনার গুরুত্বপূর্ন ডাটাগুলো অন্য কোন ড্রাইভে কপি করে রাখুন(যদি থাকে)।
তৃতীয় অংশ:
ধরি D ড্রাইভে Data নামে একটা ফোল্ডার আছে যে ফোল্ডারের ভেতরের কোন কিছু আপনি ছাড়া আর কেউ ডিলিট করতে পারবে না এমন ব্যবস্থা করতে চাইছেন।
১. Data তে রাইট মাউস ক্লিক করে sharing and security তে ক্লিক করুন। Security ট্যাবে ক্লিক করুন (Security ট্যাব দেখা না গেলে চতুর্থ অংশটি আগে করে তারপর তৃতীয় অংশে আসুন)।
২. Advanced এ ক্লিক করুন।
৩. Allow   Users        Read & Execute লাইনটা সিলেক্ট করে Edit এ ক্লিক করুন।
৪. Deny কলামে Delete এবং Delete Subfolders and Files এ টিক চিহ্ন দিন। OK ক্লিক করুন।
৫. Replace permissions entries... টিক চিহ্ন দিয়ে OK -> Yes -> Yes -> OK দিন।
৬. কাজ শেষ। এখন থেকে আপনি লগিন করবেন Administrator দিয়ে আর অন্যান্যরা লগিন করবে User দিয়ে। User দিয়ে লগিন করলে Data ফোল্ডারের ভেতরের কোন কিছু ডিলিট করতে পারবে না।
চতুর্থ অংশ:
Security ট্যাব দেখা না গেলে এই অংশের কাজগুলো অনুসরন করতে হবে। দেখা গেলে প্রয়োজন নেই।
My Computer -> Tools -> Folder Options -> View তে গিয়ে Use simple file sharin g থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK ক্লিক করুন।  


ধন্যবাদ সবাইকে।



Computer এ কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।(No Softwere)

আপনি ছাড়া আপনার Computer এ কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।(কোন  Softwere এর প্রয়োজন নেই।) 


এ জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা হলো :-

প্রথমে কী বোর্ডের PrintScreen চাপুন। 
এবার Start থেকে Paint চালু করুন।
এবার
Paint এ Ctrl+V চাপুন।এবং এটা Save করুন।



যে খানে Save করবেন সেখান থেকে    Set as desktop  background       করুন।
এবার desktop এ এসে মাউসের Right বাটন এ View এ যান এবং Show desktop icons তুলে দিন।
আপনি আপনার Computer এ ঢুকতে কী বোর্ডের Windows(কি)+E চাপুন। 
               ==================================
পরে Change করতেঃ   অন্য Image (Set as desktop background) করুন।
desktop এ এসে মাউসের Right বাটন এ View এ যান এবং Show desktop
icons টিক দিন। আপনার Computer আবার পূর্ব‍ের Setting -এ ফিরে যাবে। 
(এটা হলো সহজে আপনার Computer লক করে রাখার পদ্ধতি, যাতে অনাকাংখিতভাবে কেউ আপনার Computer -এ প্রবেশ করতে না পারে।) 


ধন্যবাদ সবাইকে। 












বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০১৪

কম্পিউটারের কিছু সমস্যা সমাধান ।।

কম্পিউটারের যেমন সমস্যা ঠিক তেমন সমাধান!

কম্পিউটারে কাজ করার সময় বিভিন্ন ভাবে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে ভয় পেলে চলবে না। কারণ যেখানে সমস্যা আছে সেখানে সমাধানও আছে। শুধু দরকার সঠিক ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সঠিক ভাবে কাজ করা। কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে আমাদের প্রাত্যাহিক চলার ক্ষেত্রে সাধারনত যে সব সমস্যার সম্মুখীন হই তার কিছু কিছু সমাধান নিচে দেওয়ার চেষ্ঠা করা হল। যদি আপনাদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য হয় তবে আমার এই প্রচেষ্ঠা সার্থ‍ক বলে মনে করবো।   



১. সমস্যাঃ
অনেকের কম্পিউটারেই মাঝে মাঝে সাউন্ড সিস্টেমের সমস্যা দেখা দেয়। যখন কোন গান প্লে করা হয় তখন এই বার্তাটি দেখা দিতে পারে “There may not be a sound device installed on your computer“।
সমাধানঃ
যদি আপনার সাউন্ড সিস্টেমটি বিল্টইন হয়, তবে আপনাকে আবার নতুন করে সাউন্ড কার্ডটি ইন্সটল করতে হবে। আর যদি এক্সটারনাল হয়, তাহলে সাউন্ড সিস্টেমটি খুলে ভালো করে মুছে ঠিকভাবে সংযোগটি লাগান। আশা করি আপনার সাউন্ড সিস্টেম ঠিক হয়ে যাবে।



২. সমস্যাঃ
যদি আপনার কম্পিউটারে অফিস সেটআপ দেয়ার পরে বুঝতে পারেন বাঁ দেখেন কোন মেনু বাদ পড়েছে, তাহলে আপনি কি করবেন???
সমাধানঃ
আপনি যেই অফিসটি সেটআপ দিয়েছেন তাতে সমস্যা আছে, তাই আপনি একটি ভালমানের অফিস সংগ্রহ করে পুনরায় সেটআপ দিন। এতে করে আপনার সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করছি।
৩. সমস্যাঃ
অনেকে পুরনো মডেলের কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন, যার ফলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এর মাঝ থেকে একটি সমস্যার কথা উল্যেক্ষ করছি। তা হল কম্পিউটার অন করার পর ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর আবার অফ হয়ে যায়।



সমাধানঃ
এমন সমস্যার ক্ষেত্রে বেশির ভাগই পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা হয়ে থাকে, তাই পাওয়ার সাপ্লাই চেঞ্জ করতে হবে। তাছাড়াও র‍্যাম, মাদারবোর্ড ও প্রসেসর চেঞ্জ করে ফেলুন, এতে করে আপনারই ভালো। তানাহলে এই সমস্যাগুলো ক্যান্সারে রুপান্তরিত হবে।
৪. সমস্যাঃ
কিছু কম্পিউটারে একই সাথে অনেকগুলো ওয়ার্ডের ফাইল অন করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
সমাধানঃ
এই ধরনের সমস্যা স্বাভাবিকভাবে কম্পিউটারের গতি কম থাকলে ঘটে থাকে। তাই কম্পিউটারের র‍্যামটি বাড়িয়ে ফেলুন, তাছাড়াও হার্ডডিস্কের যেসব ফাইল আপনার প্রয়োজন নেই সেগুলোকে ডিলেট করে দিন।



৫. সমস্যাঃ
বিভিন্ন ব্রাউজার ব্যাবহার করার সময় অনেকেই এই সমস্যায় ভুগে থাকতে পারেন। ব্রাউজার ওপেন করার সময়, “windows cannot find c:program filesjavajre6.exe” লেখাটি দেখাতে পারে।
সমাধানঃ
এই ক্ষেত্রে যেই ব্যাপারটি ঘটে থাকে টা হল ব্রাউজার ইন্সটলেশন লোকেশনে প্রবলেম থাকে। তাই আপনাকে যেটা করতে হবে তাহলো ব্রাউজারটি আনইনস্টল করে পুনরায় ইনস্টল দিন। আশা করছি তাহলেই আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। 

ধন্যবাদ সবাইকে।

ফোল্ডার লক করুন সহজেই।

আপনার পার্সোনাল ফোল্ডার লকের জন্য উইন্ডোজ ওএস এর একটা দারুন সফটওয়্যার।


আপনাদের জন্য আমি একটা দারুন সফটওয়্যারের খবর নিয়ে এসেছি। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ ওএস সমর্থ‍ন করে।  এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি আপনার পিসির যে-কোন ড্রাইভ এর  যে-কোন ফোল্ডার পাসওয়ার্ড করে রেখে দিতে পারবেন। যার ফলে আপনি ছাড়া আর কেউ এই Folder Access করতে পারবে না।  এই সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ ৮ ওএস সমর্থন করে।   

Software Details:

Name of the Software: Protected Folder.
Size: 3 mb 
Supported OS: Windows xp,vista 7, 8, 8.1.

নিচে সফটওয়্যারটির কয়েকটি স্ক্রীনশট : 







সফটওয়্যারটি যাদের প্রয়োজন তারা এখানে ক্লিক করুন। 
আজ তাহলে এই পর্যন্তই। ধন্যবাদ সবাইকে।  






হার্ড ডিস্ক এর হারিয়ে যাওয়া স্পেস ফিরিয়ে আনুন !!!

হার্ড ডিস্ক এর হারিয়ে যাওয়া স্পেস ফিরিয়ে আনুন !!! 

আমাদের পিসিতে বিভিন্ন কারনে স্পেস হারিয়ে  যায় । আপনার ডাটা ফিরিয়ে আনাতে তেমন কষ্ট করতে হবে না ।প্রায় সবাই এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেন ।তাই অবাক হবার কিছু নেই । সফটওয়্যারটি নাম ccleaner ।যেটা করতে হবে ।আগে দেখবেন আপনার সবগুলো drive এ কতটুকু use এবং free আছে ।যাদের নেই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন CCleaner  


তারপর ccleaner সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।tools এ যান drive wiper এ যান।সবগুলো drive show করবে । এবার একটা একটা drive র্মাক করে wipe করুন ।


তারপর পিসি restart দিন এবংদেখুন  সবগুলো drive এ কতটুকু use এবং free হয়েছে  । একটা কথা বলা দরকার যে এই সফটওয়্যার 32bit এবং 64bit এ কাজ করবে।   আজকের মতো  এখানে শেষ। ধন্যবাদ সবাইকে।