ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ কিভাবে হাতে পাবেন?
ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার পক্ষে যাকিছু করা
সম্ভব সবই আপনি করলেন। যা জানা প্রয়োজন জানলেন, টাকা খরচ
করে ইন্টারনেট সংযোগ নিলেন, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আউটসোর্সিং
সাইটে গিয়ে কাজ নিলেন, সেটা করে জমাও দিলেন। এরপর আপনার
হিসেবের পালা। আপনি টাকা পাবেন কিভাবে। এখানে যেহেতু আপনার
সব ইচ্ছাই যথেষ্ট না সেহেতু আগেই হিসেব করে নেয়া ভাল। আগে দেখে
নেয়া যাক তারা দেয় কিভাবে।সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ভিসা-মাষ্টারকার্ডের
মত ক্রেডিট কার্ড। তারা আপনার নামে টাকা জমা দিতে পারে সাথেসাথেই,
আপনিও সাথেসাথেই সেটা পাবেন। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ কেনাকাটা থেকে
শুরু করে ট্যাক্সিভাড়া পর্যন্ত দেয় ক্রেডিটকার্ডের মাধ্যমে। কাজেই তারা এই পদ্ধতি
বেশি ব্যবহার করবে সেটাই স্বাভাবিক।
সম্ভব সবই আপনি করলেন। যা জানা প্রয়োজন জানলেন, টাকা খরচ
করে ইন্টারনেট সংযোগ নিলেন, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আউটসোর্সিং
সাইটে গিয়ে কাজ নিলেন, সেটা করে জমাও দিলেন। এরপর আপনার
হিসেবের পালা। আপনি টাকা পাবেন কিভাবে। এখানে যেহেতু আপনার
সব ইচ্ছাই যথেষ্ট না সেহেতু আগেই হিসেব করে নেয়া ভাল। আগে দেখে
নেয়া যাক তারা দেয় কিভাবে।সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ভিসা-মাষ্টারকার্ডের
মত ক্রেডিট কার্ড। তারা আপনার নামে টাকা জমা দিতে পারে সাথেসাথেই,
আপনিও সাথেসাথেই সেটা পাবেন। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ কেনাকাটা থেকে
শুরু করে ট্যাক্সিভাড়া পর্যন্ত দেয় ক্রেডিটকার্ডের মাধ্যমে। কাজেই তারা এই পদ্ধতি
বেশি ব্যবহার করবে সেটাই স্বাভাবিক।
বাংলাদেশের বাস্তবতা ভিন্ন। এখানে ক্রেডিট কার্ড নামের একটি বস্তু পকেটে নিয়ে
বেড়াতে পারেন, টাকার বদলে সেটা দিতে পারেন না। সেটা থেকে টাকা বানিয়ে
সেই টাকা নিয়ে দোকানে ঢুকতে হয়। আরেক পদ্ধতি হচ্ছে পে-পল এর মত অর্থ
লেনদেনকারী প্রতিস্ঠানের সাহায্য নেয়। শুধুমাত্র ইমেইল ব্যবহার করে বিনামুল্যেই
সেখানে একাউন্ট খোলা যায়। টাকা আপনার একাউন্টে জমা হবে। আপনি স্থানীয়
ব্যাংক থেকে সেটা উঠিয়ে নেবেন।
বেড়াতে পারেন, টাকার বদলে সেটা দিতে পারেন না। সেটা থেকে টাকা বানিয়ে
সেই টাকা নিয়ে দোকানে ঢুকতে হয়। আরেক পদ্ধতি হচ্ছে পে-পল এর মত অর্থ
লেনদেনকারী প্রতিস্ঠানের সাহায্য নেয়। শুধুমাত্র ইমেইল ব্যবহার করে বিনামুল্যেই
সেখানে একাউন্ট খোলা যায়। টাকা আপনার একাউন্টে জমা হবে। আপনি স্থানীয়
ব্যাংক থেকে সেটা উঠিয়ে নেবেন।
এই পদ্ধতিও তুলনামুলক দ্রুতই।বাংলাদেশের বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশে পে-পল
ব্যবহারে সরকারের অনুমতি নেই। পে-পল ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের নাম খুজে
পাবেন না। এবিষয়ে সরকারের সর্বশেষ বক্তব্য, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
আপনি এই আশ্বাসের ওপর নির্ভর করে অপেক্ষা করে জীবন পার করতে পারেন।
ব্যবহারে সরকারের অনুমতি নেই। পে-পল ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের নাম খুজে
পাবেন না। এবিষয়ে সরকারের সর্বশেষ বক্তব্য, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
আপনি এই আশ্বাসের ওপর নির্ভর করে অপেক্ষা করে জীবন পার করতে পারেন।
আরেক পদ্ধতি হচ্ছে অয়্যার ট্রান্সফার। ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়নের মত প্রতিস্ঠানের
মাধ্যমে টাকা গ্রহন করা যায়। এই পদ্ধতিও বেশ দ্রুত। তবে এজন্য টাকা দিতে হয়।
মাধ্যমে টাকা গ্রহন করা যায়। এই পদ্ধতিও বেশ দ্রুত। তবে এজন্য টাকা দিতে হয়।
আরেক পদ্ধতি হচ্ছে প্রচলিত ব্যাংক চেক গ্রহন করা। তারা আপনার নামে চেক পাঠাবে
আপনি সেই চেক ব্যবহার করে ব্যাংক থেকে টাকা উঠাবেন। এতে সময় বেশি প্রয়োজন হয়,
চেকের জন্য আলাদা ফি দিতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা, সকলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে না।
আপনি যদি গুগলের কাছে টাকা পান তারা আপনার নামে চেক পাঠাবে, ছোট প্রতিস্ঠান কিংবা
ব্যক্তিগত পর্যায়ে সাধারনত এই ঝামেলায় যাবে না।কাজেই আপনার সামনে সুযোগ
খুব বেশি নেই।এবারে দেখা যাক যারা ইতিমধ্যে কাজ করছেন তারা কি করেন।
আপনি সেই চেক ব্যবহার করে ব্যাংক থেকে টাকা উঠাবেন। এতে সময় বেশি প্রয়োজন হয়,
চেকের জন্য আলাদা ফি দিতে হয়। সবচেয়ে বড় কথা, সকলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে না।
আপনি যদি গুগলের কাছে টাকা পান তারা আপনার নামে চেক পাঠাবে, ছোট প্রতিস্ঠান কিংবা
ব্যক্তিগত পর্যায়ে সাধারনত এই ঝামেলায় যাবে না।কাজেই আপনার সামনে সুযোগ
খুব বেশি নেই।এবারে দেখা যাক যারা ইতিমধ্যে কাজ করছেন তারা কি করেন।
কেউ কেউ অন্যের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন। অর্থাত পরিচিত কারো ক্রেডিট কার্ড
ব্যবহারের সুযোগ থাকলে তার নাম্বার ব্যবহার করে সেখানে টাকা জমা করা।
তাকে অবশ্যই এতটা বিশ্বস্ত হতে হয় যে টাকার হিসেবে গড়মিল করবে না।
আরেকটি বিষয় হচ্ছে উন্নত দেশগুলিতে সবধরনের লেনদেন যাচাই করা হয়।
যদিও বিষয়টি অবৈধ পর্যায়ে যায় না তাহলেও অনেকেই ঝামেলায় যেতে চান না।
ব্যবহারের সুযোগ থাকলে তার নাম্বার ব্যবহার করে সেখানে টাকা জমা করা।
তাকে অবশ্যই এতটা বিশ্বস্ত হতে হয় যে টাকার হিসেবে গড়মিল করবে না।
আরেকটি বিষয় হচ্ছে উন্নত দেশগুলিতে সবধরনের লেনদেন যাচাই করা হয়।
যদিও বিষয়টি অবৈধ পর্যায়ে যায় না তাহলেও অনেকেই ঝামেলায় যেতে চান না।
পে-পল ব্যবহার যেহেতু সহজ বলে অন্য দেশে করা পে-পল একাউন্ট ব্যবহার করেন কেউ কেউ।
এখানেও সমস্যা একই। আপনার নিজেকেই বিদেশে একাউন্ট করতে হয় অথবা অন্যের
ওপর নির্ভর করতে হয়। পে-পলের নিয়ম অনুযায়ী একজনের একাউন্ট অন্যজন ব্যবহার নিষিদ্ধ।
তারা জানলে একাউন্ট বন্ধ করে দেবে।
এখানেও সমস্যা একই। আপনার নিজেকেই বিদেশে একাউন্ট করতে হয় অথবা অন্যের
ওপর নির্ভর করতে হয়। পে-পলের নিয়ম অনুযায়ী একজনের একাউন্ট অন্যজন ব্যবহার নিষিদ্ধ।
তারা জানলে একাউন্ট বন্ধ করে দেবে।
বাংলাদেশে যারা কাজ করেন তাদের প্রচলিত একটি পদ্ধতি হচ্ছে মানিবুকারস ব্যবহার করা।
মানিবুকারস (www.moneybookers.com)পে-পলের মত একই ধরনের সেবা দেয়।
তাদের সেবার মানও উন্নত (পে-পলের বিরুদ্ধে নানারকম অভিযোগ রয়েছে)।
যেহেতু অনেকেই এই পদ্ধতি ব্যবহার করছেন সেহেতু এটাই ভালভাবে জেনে নিন।
মানিবুকারস (www.moneybookers.com)পে-পলের মত একই ধরনের সেবা দেয়।
তাদের সেবার মানও উন্নত (পে-পলের বিরুদ্ধে নানারকম অভিযোগ রয়েছে)।
যেহেতু অনেকেই এই পদ্ধতি ব্যবহার করছেন সেহেতু এটাই ভালভাবে জেনে নিন।
আপনার প্রয়োজন স্থানীয় একটি ব্যাংক একাউন্ট। ব্যাংকের কাছে আগে জেনে নিন তারা
এই পদ্ধতি ব্যবহার করে কি-না। ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে এই পদ্ধতিতে টাকা উঠানো যায়
এটুকু নিশ্চিত করতে পারি। প্রয়োজন একটি ইমেইল এড্রেস।
এই পদ্ধতি ব্যবহার করে কি-না। ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে এই পদ্ধতিতে টাকা উঠানো যায়
এটুকু নিশ্চিত করতে পারি। প্রয়োজন একটি ইমেইল এড্রেস।
এটুকুই। এরপর মানিবুকারস সাইটে গিয়ে নিজের তথ্য দিয়ে নামে একটি একাউন্ট খুলুন।
আন্তর্জাতিক অর্থ লেনদেনের জন্য সুইফট কোড নামে একটি কোড ব্যবহার করা হয়।
ডাচবাংলা ব্যাংকের জন্য এই কোড DBBLBDDH। এই কোড ব্যবহার করে ব্যাংক
একাউন্ট যোগ করুন।মানিবুকারস এ একাউন্ট তৈরীর কোন খরচ নেই।
আন্তর্জাতিক অর্থ লেনদেনের জন্য সুইফট কোড নামে একটি কোড ব্যবহার করা হয়।
ডাচবাংলা ব্যাংকের জন্য এই কোড DBBLBDDH। এই কোড ব্যবহার করে ব্যাংক
একাউন্ট যোগ করুন।মানিবুকারস এ একাউন্ট তৈরীর কোন খরচ নেই।
টাকা জমা হলে মানিবুকারস ওয়েব সাইটের উইথড্র থেকে টাকা উঠানোর চেষ্টা করুন।
আপনাকে ঠিকানা/ব্যাংক ভেরিফাই করতে বলবে। সেটা করুন। অথবা, ভেরিফিকেশন ছাড়া ১৫
ডলার উঠানো যায়, কাজেই ১৫ ডলারের নিচে উঠান। তারা আপনার ব্যাংকে ভেরিফিকেশন কোড
পাঠাবে। আপনার ব্যাংকে এই তথ্য যেতে ১ থেকে ২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। ব্যাংকে
গিয়ে আপনার কোডটি নিন এবং মানিবুকারস এর সাইটে গিয়ে সেটা ব্যবহার করুন। এরপর
প্রতি ৯০ দিনে ২০০০ ডলারের বেশি পর্যন্ত গ্রহন করতে পারবেন এই একাউন্ট ব্যবহার করে।
অর্থের পরিমান যাই হোক, মানিবুকারস প্রতি লেনদেনের জন্য ২.১৬ ডলার কেটে রাখবে
সার্ভিস চার্জ হিসেবে। এটা সামান্যই।
আপনাকে ঠিকানা/ব্যাংক ভেরিফাই করতে বলবে। সেটা করুন। অথবা, ভেরিফিকেশন ছাড়া ১৫
ডলার উঠানো যায়, কাজেই ১৫ ডলারের নিচে উঠান। তারা আপনার ব্যাংকে ভেরিফিকেশন কোড
পাঠাবে। আপনার ব্যাংকে এই তথ্য যেতে ১ থেকে ২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। ব্যাংকে
গিয়ে আপনার কোডটি নিন এবং মানিবুকারস এর সাইটে গিয়ে সেটা ব্যবহার করুন। এরপর
প্রতি ৯০ দিনে ২০০০ ডলারের বেশি পর্যন্ত গ্রহন করতে পারবেন এই একাউন্ট ব্যবহার করে।
অর্থের পরিমান যাই হোক, মানিবুকারস প্রতি লেনদেনের জন্য ২.১৬ ডলার কেটে রাখবে
সার্ভিস চার্জ হিসেবে। এটা সামান্যই।
অর্থ গ্রহনের আরেকটি সহজ পথ হচ্ছে এলার্ট-পে। এখানে খুব সহজে একাউন্ট করা যায়,
সেখানে টাকা জমা হলে ব্যাংক থেকে উঠানো যায় বা ইন্টারনেটে খরচ করা যায়।
একাউন্ট করার নিয়ম জেনে নিন এই ব্লগে।
সেখানে টাকা জমা হলে ব্যাংক থেকে উঠানো যায় বা ইন্টারনেটে খরচ করা যায়।
একাউন্ট করার নিয়ম জেনে নিন এই ব্লগে।
প্রতিকুলতা যতই থাক, কাজ করা সম্ভব। চাকরী বা ব্যবসার চিন্তা করে, অন্যের
জন্য অপেক্ষায় সময় নষ্ট না করে নিজেই কিছু করার চেষ্টা করুন।অনেকেই করছে।
read more
জন্য অপেক্ষায় সময় নষ্ট না করে নিজেই কিছু করার চেষ্টা করুন।অনেকেই করছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন