রবিবার, ২২ মে, ২০১৬

ফটো এডিটর সফটওয়্যার।

Photo Instrument 7.5 Build 852 ফুল ভার্সন । 


Photo Instrument 7.5 final Pach full version। এটা একটা জনপ্রিয় ও শক্তিশালী ফটো ইডিটর। এটি দিয়ে সহজে যে-কোন ছবি এডিট করা যাবে। সহজ অপশন সম্বলিত এই সফটওয়্যার ছবি এডিটিং এর জটিল ঝামেলা অনেকাংশে কমে যাবে। সফটওয়্যারটি মাত্র ৫ এমবি

  



ফিচার সমুহঃ 
  • Very fast & secure to use.
  • Allows you to add text to the image.
  • Images overlay system.
  • PSD file supports.
  • Batch resizing.
  • Drag & drop system


ইনস্টল করার নিয়মঃ 
প্রথমে আপনার Photo Instrument 7.5.exe সেটাপ দিন।
তার পর photo instrument 7.5 ক্লোজ করে দিন।
তার পর Crack ফোল্ডারটি ওপেন করে photoinstrument.7.5.build.852-patch.exe ফাইলটি কপি করে "C:\Program Files\PhotoInstrument\PhotoInstrument.exe" পেস্ট করুন। অতপর key.txt ফাইল ওপেন করে সফটওয়্যারটি রেজিস্টেশন করুন আর হয়ে গেল ফুল ভার্সন  ।   





আজ এ পর্য‍ন্তই।ভালো থাকুন।ধন্যবাদ। 

শনিবার, ২১ মে, ২০১৬

গুগল ক্রোমে সেভ করা পাসওয়ার্ড দেখুন।


অনেক বেশি অনলাইন একাউন্টে, অনেক বেশি পাসওয়ার্ড।ভুলে যাওয়াটা তাই স্বাভাবিক। আর এরকম হলে সেটি ফিরে পেতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে পাসওয়ার্ডটি যদি ব্রাউজারে সেভ করা থাকে তাহলে খুব সহজে তা জানা যায়। 
গুগল ক্রোম ব্রাউজারে সেভ করা পাসওয়ার্ড বের করার পদ্ধতি হলো - 
প্রথমে ব্রাউজারের উপরে ডান দিক থেকে ‘Settings’ এ যেতে হবে। 


এরপর ‘show advanced  Settings’ এ যেতে হবে। 

সেখান থেকে ‘passwords and forms’ থেকে Manage save passwords এ ক্লিক করতে হবে। 

এরপর নতুন একটি পেজ ওপেন হবে। যেখানে যেসব সাইটে লগইন করা হয়েছে সেগুলোর পাসওয়ার্ড যদি সেভ করা থাকে তা দেখা যাবে। ‘show’বাটনে ক্লিক করলে দেখা যাবে পাসওয়ার্ডটি।   


আজ এ 

শুক্রবার, ২০ মে, ২০১৬

কম্পিউটারের গতি বাড়াতে একটি কার্যকারী টিপস।


আধুনিক জীবনে কম্পিউটারের গুরুত্ব অনেক বেশি। প্রতিদিন নানা কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে কম্পিউটার। আর এই প্রয়োজনীয় জিনিসটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে অনেক সময় এর গতি কমে যায়। অনেক দিন অপারেটিং না দিলেও পিসি স্লো হয়ে যায়। কিন্তু ইচ্ছা করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। এজন্য প্রতিদিন অনুসরণ করতে হবে কিছু টিপস। এর মাধ্যমেই বেড়ে যাবে কম্পিউটারের গতি।   




















১। প্রথমেই Start বাটন থেকে Run এ যান। Run এ গিয়ে tree লিখে Enter চাপুন। দেখবেন কমান্ড প্রম্পটের মত একটি কালো উইন্ডো আপনার সামনে ওপেন হয়ে দ্রুত চলে যাবে। Tree ব্যবহারের ফলে আপনার পিসির সবগুলো ফাংশন দ্রুত কাজ করবে।

২। যারা Windows Seven ব্যবহার করেন তারা Start এ গেলেই Run অপশনটি পাবেন না। তাদেরকে যেতে হবে: Start> All programs> Accessories> Run।
৩। এরপর আবার Start এ ক্লিক করে Run এ যান Prefetch লিখে Enter চাপুন। এখন যে ফাইলগুলো ওপেন হবে সব Delete করে দিন।


৪। একইভাবে, Run এ গিয়ে যথাক্রমে recent, temp, %temp% লিখে Enter চাপুন। ওপেন হওয়া ফাইলগুলো Delete করে দিন।
কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে স্বাচ্ছন্দে কাজ করতে প্রতিদিন এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন আর বাড়িয়ে নিন আপনার কম্পিউটারের গতি। অবশ্য এখন অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায় এ কাজ AUTO করার জন্যে।  


ধন্যবাদ সবাইকে। 

ব্লগ ডোমেইন পুরাতন না নতুন তা জানার কৌশল।

আপনার ব্লগ ডোমেইন পুরাতন না নতুন তা জানার কৌশল। 

আমরা যারা ব্লগিং করি তারা অবশ্যই নিজদের ব্লগের জন্য বা ওয়েবসাইট এর জন্য একটা টপ লেবেল কাস্টম ডোমেইন কিনি এবং তার পরেই ব্লগিং বা ওয়েবসাইট শুরু করি। এখুন আপনি লক্ষ করবেন যখুন কোন ডোমেইন কিনতে যান সেই সময় আপনাকে পরীক্ষা করে নিতে হয় আপনি যে ডোমেইন কিনতে চাচ্ছেন সেটা আদতে ফ্রী আছে কিনা, মানে আগেই সেই ডোমেইন কেউ কিনে নিয়েছে কিনা। যাই হোক যদি ফ্রী থাকে তাহলে আপনি সেটা কিনে নেন কিন্তু আমি বলব সেটা সেই ভাবে না কিনে আগে সেই ডোমেইন এর আগের পুরনো ইতিহাস একটু যেনেনিন মানে সেই ডোমেইন আপনি ব্যবহার করার আগে কেউ ব্যবহার করেছে কিনা। আসলে এটা খুব গুরুত্ব পূর্ণ একটা বিষয় একটা ব্লগের জন্য। ধুরন আপনি যে ডোমেইন কিনেছেন সেই ডোমেইন যদি আগে কেউ ব্যবহার করে এবং সে যদি সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ধরা খাই তাহলে সেই ডোমেইন আপনি ব্যবহার করলে কিন্তু আপনিও সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে ধরা খেতে পারেন ফলে আপনার সাইট ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে পরীক্ষা করবেন বা কিভাবে বুঝবেন আপনার ডোমেইন এর আগে কেউ ব্যবহার করেছে কিনা বা কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লগ ডোমেইন সেকেন্ড হ্যান্ড কিনা ?   



কিভাবে বুঝবেন আপনার ব্লগ ডোমেইন সেকেন্ড হ্যান্ড কি না !


প্রথমে আপনি এই লিঙ্কে যান – http://www.archive.org এবার এই লিঙ্কে গিয়ে আপনি সেখানে এটা বক্স পাবেন সেই বক্সে আপনি আপনার ডোমেইন নাম দিন এই ভাবে www.yourdomain.com তারপর কীওয়ার্ড থেকে এন্টার চাপুন একটু অপেক্ষা করুন।  





এন্টার দেবার পর একটু পরে লক্ষ করুন নীচে ক্যালেন্ডারের মত অনেক অপশন দেখতে পাবেন এবং উপরে বিভিন্ন সাল দেখতে পাবেন ।




আপনার ব্লগ যেদিন কিনেছেন মানে যে সালে কিনেছেন উপরের চিত্রের মত সব দেখা যাবে। আপনি যদি আপনার ডোমেইন কিনেন ২০১৪ তার পরে তাহলে দেখবেন সেই সাল টা উপরের চিত্রের মত পোল আকারে দেখাবে। এবং আপনি যদি দেখেন আপনার ডোমেইন কিনেছেন ২০১৪ তে কিন্তু পোল দেখা যাচ্ছে ২০০০ সাল বা ২০০১ বা অন্য কোন আগের সাল তাহলে বুঝবেন আপনার ডোমেইন আপনার আগেও কেউ ব্যবহার করেছেন মানে আপনি সেকেন্ড হ্যান্ড ব্যবহার করছেন। তাহলে নীচের ক্যালেন্ডারের মত আগে সেখান থেকে সেই সালের সেই সাইট কি সাইট ছিল সেই সব দেখে নিতে পারবেন। নীচের চিত্রে দেখুন বুঝতে সুবিধা হবে।  




কেউ যদি আপনার ডোমেইন আগে ব্যবহার বা কিনে ব্যবহার করে থাকে তাহলে উপরের চিত্রের মত আসবে সেখানে ক্লিক করলেই আপনি সেই আগে যে কিনেছে সে কি সাইট চালাত বিস্তারিত সব দেখতে পাবেন। 



আশাকরি এই পোস্ট হতে আপনি উপকৃত হবেন,ধন্যবাদ।






ভাইরাসমুক্ত রাখুন কম্পিউটারকে ৩টি সাধারণ উপায়ে।





কম্পিউটারে ভাইরাস আসে শক্ত ভীত গড়ার জন্য। কম্পিউটার ভাইরাস কোনো মেশিনে প্রবেশের পর থেকেই তার শক্তি সঞ্চয় করা শুরু করে।
প্রাণীর দেহে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে যেমন তা ক্ষতিসাধন করতে থাকে, কম্পিউটারে ভাইরাসও ঠিক তাই করে। তাই এর আক্রমণ হওয়ামাত্র তাকে বিতাড়িত করা জরুরি কাজ। ওয়ার্মস, ট্রোজানস, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি নামে বহু রকমের ভাইরাস রয়েছে। এগুলোকে এক কথায় ম্যালওয়্যার বলে। এগুলোকে তাড়াতে বিভিন্ন নিরাপত্তা সফটওয়্যার বাজারে বের হয়েছে। এ ছাড়া মাইক্রোসফট এসব ম্যালওয়্যার দূর করতে তাদের উইন্ডোজেই কিছু মৌলিক উপায় দিয়ে রাখে। এ দুইয়ের সমন্বয় ঘটিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারবেন ভাইরাস দমনে। কম্পিউটারে ভাইরাস এসেছে কিনা এবং আসলেও তাকে কীভাবে তাড়াতে হবে তা বুঝতে তিনটি ছোট কিন্তু কার্যকর টিপস নিন।
১. প্রতিদিন অ্যান্টি-ভাইরাসের মাধ্যমে কুইক স্ক্যান করুন। আর প্রতি সপ্তাহে ভাইরাস খুঁজতে বড় আকারের স্ক্যান করুন। এই স্ক্যান যখন ইচ্ছে তখন করতে পারবেন। আবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যানের জন্য সময়ও ঠিক করে নেওয়া যাবে।
২. আপনি যে ই-মেইল ব্যবহার করেন তা হয়তো একটি ছবি বা মেইল ডাইনলোডের আগে তা ম্যালওয়্যার কিনা তা সাবধান করে দেয়। এমন সাবধানতার সংকেত দিলে হয় তা স্ক্যান করে দেখুন অথবা এ ধরনের ছবি বা মেইল আসা বন্ধ করে দিন।
৩. যদি ই-মেইলের প্রেরককে না চিনতে পারেন এবং তাতে কোনো লিঙ্ক দেওয়া থাকে, তবে ওই লিঙ্কে কখনো ক্লিক করবেন না। যদি তা দেখতেই হয় তাহলে লিঙ্কটি ওয়েব অ্যাড্রেস বারে কপি করে ওয়েবসাইটটি দেখে নিন। আবার প্রেরককে মোটামুটি পরিচিত মনে হলেও নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। সাইবার ক্রিমিনালরা পরিচিত কোনো ওয়েবসাইটের মতো দেখতে পেজের লিঙ্ক পাঠিয়ে দেবে।
এই ছোট তিনটি উপায়ে আপনি প্রতিনিয়ত ভাইরাস থেকে দূরে থাকতে পারেন। আর কোনো ভাইরাস যদি পেয়েই যান, তাহলে তাকে শায়েস্তা করার দায়িত্ব ছেড়ে দিন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের ওপর। বাজারে অনেক ভালো মানের এসব সফটওয়্যার রয়েছে যা ভাইরাস চিহ্নিত করে দূর করতে পারে।