শনিবার, ২৩ মে, ২০১৫

কম্পিউটার স্পীড আপ সফটওয়্যার ।

আপনার Slow কম্পিউটারকে রকেট গতির করুন কম্পিউটার স্পীড আপ সফটওয়্যার এর মাধ্যমে এবং ইন্টারনেট এর বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন ব্লক করুন (মাত্র ১৫.৫১ এমবি )। 





আমাদের Slow পিসির গতি এবং দক্ষতা উন্নত করে ত্রুটি মুক্ত ভাবে চলমান রাখার জন্য AusLogics BoostSpeed আদর্শ সমাধান । AusLogics BoostSpeed আপনার পিসিকে দ্রুত ক্লিন করে এবং ত্রুটি মুক্ত রাখে । প্রতিদিন আমাদের PC তে আমাদের অজান্তেই জমা হয় হাজারো junk ফাইল, টেমপোরারি ইন্টারনেট ফাইল, অকেজো কুকি, অকেজো ও অব্যবহৃত রেজিস্ট্রি কী সহ আর অনেক। এটি একটি শক্তিশালী অপ্টিমাইজেশান স্যুট যা রেজিস্ট্রি ক্লিন করে এবং ইন্টারনেট এর বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন ব্লক করে । AusLogics BoostSpeed আপনার পিসিকে CPU Otimization,Memory Optimization এর মাধ্যমে পিসি কে দ্রুত গতির করে।
কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া, হ্যাং করা ইত্যাদি  কারনে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ন কাজের ব্যঘাত ঘটে।  





Auslogics BoostSpeed Premium 7.9.0 _Date 23.05.2015 Final ফাইল:
সাইজ: 15.51 MB  ( মাত্র ১৫.৫১ এমবি)

কিভাবে Install করবেন:
ধাপ-১: Install করার সময় Language এর ENG সিলেক্ট করুন । (ENG মানে English )
ধাপ-২: serial কপি করে paste এ Register করুন ।
নীচের ছবি দেখুনঃ 





নিচের যে কোন একটি সিরিয়াল কী দিয়ে Register করুন:

T2A9M-ECG27-19B1K-9UX45-VN3AI

H2AXP-D7TV7-Q9019-9KUDC-LJ3A7

62AO2-6F4J7-I9S12-9C16B-793A0

T2A8I-65HV7-Z9A1J-9UT3A-WG3AH

K2A00-609Q7-U941E-9PTE3-PJ3AB

T2A81-093U7-09A1L-9W0FC-6K3AI

52AKK-52PJ7-B9L1V-96PCE-G63AU

D2ATX-71BQ7-K9U13-9DF83-E93A1

L2A2A-FAFF7-T931D-9OL47-U13AA

C2AQW-EFQ57-H9S12-9C7B6-5Q3A0

B2ARQ-D11E7-I9S13-9D2D5-G03A1

X2ABY-5BBT7-29D1N-9WGC3-EB3AK

Auslogics BoostSpeed Premium 7.9 এর বৈশিষ্ট্যঃ


*সম্পূর্ণ পিসি স্ক্যান করা ।
*সম্পূর্ণ সিস্টেম diagnostics করা ।
*Junk ফাইল পরিষ্কার করে ডুপ্লিকেট ফাইল, Fregmented ফাইল ডিলিট এবং গতি বৃদ্ধি করে ।
*Junk ফাইল সাফ করে এবং আপনার পিসির গতি এবং দক্ষতা উন্নত করে ।
*সর্বাধিক ডিস্ক space Save করে ।
* ডুপ্লিকেট ফাইল, Fregmented ফাইল ডিলিট করতে পারবেন।
*Junk ফাইল সদৃশ মুছে ফেলা ।



*আলটিমেট পিসি speedup এবং ইন্টারনেট speedup করে ।
*ইন্টারনেট সেটিংস পরিবর্তন করে এবং আরো উন্নত করে Internet Optimization করতে পারবেন ।
* সম্পূর্ণ privacy cleanup করে । Startup কন্ট্রোল এর মাধ্যমে অবাঞ্চিত চালু Extra Programme বন্ধ করতে পারবেন।
* Restore Point করা । 






পরিশেষে বলবো এটা একটা অসাধারণ কাজের সফটয়্যার, সংগ্রহে রাখলে অবশ্যই উপকৃত হবেন বলে আশা রাখি। ধন্যবাদ সবাইকে।










SEO ::১৮০০+ ব্যাকলিংক করুন একদম ফ্রীতে ।

আপনার সাইটের জন্য ১৮০০+ ব্যাকলিংক করুন একদম ফ্রীতে ।


ফ্রীতে কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ১৮০০+ সাইটে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন তাও আবার একটি সাইটের মাধমে । যারা SEO এর সাথে জড়িত তাদের জন্যই আমার আজকের এই লেখা ।  


প্রথমে “এই লিংকে” ক্লিক করুন, তারপর নিচের মত একটি পেইজ আসবেঃ   



অথবা নিচের ছবিটি দেখুন এবং সেই অনুযায়ী লিখুন ।



তার পর Submit বাটনে ক্লিক করুন এবং নিচের মত একটি পেইজ আসবে, আর সেই পেইজটি রিলোড দিবেন না যতক্ষণ না পর্যন্ত কাজ শেষ না হয় । মানে  সিরিয়াল ১৮১৮ পর্যন্ত আসার পূর্ব পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ।  






সবাইকে ধন্যবাদ । 



ডিলেট করা ফাইল পুনরায় পাওয়ার পদ্ধতি।

রিসাইকেল বিন থেকে ডিলেট করা ফাইল পুনরায় পাওয়ার পদ্ধতি। 



অনেকে সময় বিভিন্ন অসতর্ক‍তার কারণে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল চোখের  ভুলে  ডিলেট হয়ে যায়। এখন হয়তো সে ফাইল গুলো পুনরায় পেতে চান। নিম্মের পদ্ধতি অনুসরণ করলে সহজে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল পুনরায় ফিরে পেতে পারেন।  
১.আপনি যে সফটওয়ের দিয়ে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল বা ফোল্ডার পুণরায় ফেরত পেতে পারেন সে সফটওয়ের-এর নাম হল  Pandora Recovery। এ সফটওয়্যারটি ।   ডাউনলোড করুন।  
২.ডাউনলোড শেষে সফটওয়্যারটি install করুন।  
৩.তারপর সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। সফটওয়্যারটি ওপেন করার সাথে সাথে একটি Pandora Recovery Wizard নামক একটি window ওপেন হবে।
৪.তারপর সেখানে next ক্লিক করুন। এরপর No,I did not find my files -এ ক্লিক করে next  -এ  ক্লিক করুন।
৫.তারপর আপনার ফাইলটি যে hard drive -এ হারিয়েছে সে hard drive এ ক্লিক করে next -এক্লিক করুন।
৬.তারপর সেখানে ৩ টি option থাকবে।যথাঃ
1.Browse: I want to browse the drive, and review individual folders and files.
2.Search:  I want to search for one of the following:
-Full or Partial file name
-File size
-File creation date
-File last accessed date
3.Deep (Surface) Scan: Scan drive surface for files of certain types.
৭. উপরের ৩ টি option -এর মধ্যে ১ম টি দিয়ে কাজ করা বেশি সহজ।তাই উপরের option টি -ই chose করুন।
৮.তারপর next -এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ loading হবে।
৯.loading শেষে, আপনার ফাইল যেখানে  delete হয়েছে সে folder টি বের করুন।
১০.কোন folder বা exe file পুনরায় পেতে হলে সে folder বা exe file -এ right click করে recover file to.. তে ক্লিক করুন।
১১.তারপর browse করে আপনার ইচ্ছামত  জায়গায় যাবেন যেখানে ফাইল টি  recovery করবেন, সে জায়গায় গিয়ে ok ক্লিক করুন।তবে মনে রাখতে হবে একই hard drive -এ যেন Save না করা হয়।
১২.ফাইলটি কে recover হতে সময় দিন।
recover হয়ে গেলে ফাইলটি উপভোগ করুন।       






ধন্যবাদ সবাইকে। 




ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড দেখার উপায়।

কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ওয়াইফাই ব্যবহার করলে নানান কারণে পাসওয়ার্ড দেয়াই লাগে। তবে সমস্যা হলো প্রয়োজনে এই পাসওয়ার্ড আবার কিছুতেই মনে পড়তে চায় না। ফলে বাধ্য হয়ে রাউটার রিস্টার্ট দিতে হয়। শুধু তাই নয়, নতুন করে আবার কনফিগারেশনও করতে হয়। এটা আবার অনেকের জন্য বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
তবে কৌশল জানা থাকলে এই বিরক্তির হাত থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়। একটু চেষ্টা করলে সহজে কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে সেইভ করা পাসওয়ার্ডটি দেখে নেয়া যেতে পারে।
কিভাবে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে সেইভ ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড দেখা যায় সেটাই এ খানে আলোচনা করা হলো : 




প্রথমে Control Panel -এ গিয়ে All Control Panel Items থেকে Network and Sharing Center -এ যেতে হবে।
এরপর Change adapter settings এ যেতে হবে। এখান থেকে wireless network connection -এ গিয়ে মাউসে রাইট ক্লিক করে status -এ যেতে হবে। 



এরপর show characters বক্সে ক্লিক করলেই পাসওয়ার্ডটি দেখা যাবে।  

এতে কোন ঝামেলা ছাড়াই সহজে জানা যাবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ডটি। ফলে ডিভাইস রিস্টার্ট দেয়া বা নতুন করে কনফিগারেশন করাও লাগবে না।  



ধন্যবাদ সবাইকে।  

গুগল ড্রাইভের অসাধারণ দুই ফিচার।


ইন্টারনেট ও অনলাইনের ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে জনপ্রিয় হচ্ছে ক্লাউড নির্ভর সার্ভিস। সার্চ থেকে টেক জায়ান্টে পরিণত হওয়া গুগলও এমন সেবা দিয়ে থাকে। চমৎকার এ ক্লাউড সুবিধার নাম গুগল ড্রাইভ।
গুগল ব্যবহারকারীরা প্রাথমিকভাবে ২৫ গিগাবাইট মেমোরি বিনামূল্যে ব্যবহারের সুযোগ পায় গুগল ড্রাইভে। ডেস্কটপ কম্পিউটারের পাশাপাশি ট্যাব বা স্মার্টফোনেও এ ড্রাইভের সুবিধা পাওয়া যায়। সিনক্রোনাইজের সুবিধা থাকায় ফাইল আদান-প্রদানের ঝামেলাও কম।
গুগল ড্রাইভের নানা সুবিধার মধ্যে দুটি বিশেষ সুবিধা তুলে ধরা হলো এখানেঃ 



অফলাইনে গুগল ড্রাইভ
এ ড্রাইভের চমৎকার একটি সুবিধা হলো চাইলে অফলাইনেও তা ব্যবহার করা যায়। তবে এ জন্য সেটিংস থেকে অফলাইন ফিচারটি সক্রিয় করে দিতে হবে।

ফিচারটি সক্রিয় করতে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করতে হবে। সেখান থেকে গুগল ড্রাইভের সেটিংসে গিয়ে ‘Sync Google Doc, Sheets, Slides, & Drawings files to this computer so that you can edit offline’ বক্সটিতে টিক চিহ্ন দিতে হবে।
এতে করে ড্রাইভের সব ফাইল আপনার পিসিতে সংরক্ষিত হবে। তখন চাইলে ফাইলগুলো অফলাইনে ব্যবহার করা যাবে।
রিভিশনের ইতিহাস
গুগল ড্রাইভে থাকা ডক, স্লাইডশোসহ কোনো ফাইলের তথ্য পরিবর্তন করা যায়। পরে যদি কখনও পরিবর্তনের সময় দেখার প্রয়োজন হয় তবে সেটিও জানা যায়। বিশেষ করে গুগল ড্রাইভটি যদি কয়েক জনে মিলে ব্যবহার করে তখন এটির প্রয়োজন হয়। গ্রুপের বা অফিসের অনেকে মিলে ব্যবহার করলে কে, কখন ফাইলটি পরিবতর্ন করেছে বা এতে কাজ করেছে তা দেখার দরকার হতে পারে।

এজন্য কোনো ফাইলের ফাইল মেনু থেকে ‘See revisions history’ নির্বাচন করে দিতে হবে।
তাহলে ডান পাশে চলে আসবে ফাইলটির পরিবর্তনের সব তথ্য। ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে পরিবর্তনগুলো আলাদা আলাদা রঙে প্রদর্শিত হবে।   


যারা এখনো ব্যবহার করেননি তারা ব্যবহার করে দেখতে পারেন এই অসাধারণ সুবিধা। ধন্যবাদ সবাইকে।

নিরাপদ নয় পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনা অ্যাপস ।

পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনা অ্যাপসের ব্যবহারকারীদের জন্য এটা একটা বড় দু:সংবাদ জানালো যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আইবিএম। প্রতিষ্ঠানটি তাদের এক গবেষণার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, সাইবার অপরাধীরা তাদের বর্তমান টার্গেট হিসেবে বেছে নিয়েছে ‘পাসওয়ার্ড ম্যানেজার’ ও ‘মাস্টার পাসওয়ার্ড’ ব্যবহারকারীদের। 
প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, সাইবার অপরাধীদের হাতে এখন নতুন এক ম্যালওয়ার বা ভাইরাস আছে। এটি অবলীলায় ‘পাসওয়ার্ড সেইভ’ ও ‘কিপাস’র মত সফটওয়্যারের তথ্য চুরি করতে পারে। 

আইবিএমের এন্টারপ্রাইজ নিরাপত্তা পরিচালক বলেন, মাস্টার পাসওয়ার্ড ও পাসওয়ার্ড ম্যানেজার লক্ষ্য করে শীঘ্রই ব্যাপক আক্রমণ শুরু হবে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রোম, ফায়ারফক্স, এক্সপ্লোরারসহ বিভিন্ন ব্রাউজারের নিজস্ব পাসওয়ার্ড ম্যানেজার আছে এবং তা ততটা উন্নতও নয়। ক্রোম ও এক্সপ্লোরারের পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দিয়ে সংরক্ষিত তথ্য এনক্রিপ্টেড থাকে না। এতে সহজ আক্রমণে তা হাতিয়ে নিতে পারবে সাইবার অপরাধীরা ।
এ ব্যাপারে তিনি আরও বলেন, পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করে ব্যক্তিগত আইডিসমূহ নিরাপদে আছে মনে করাটাই অনিরাপদ। 
ব্যক্তিগত আইডি এবং পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহারকারীদের আরও সর্তক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন ইন্টারনেটে বিভিন্ন আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকেন। এতো আইডি ব্যবহার করেন যে, এর সব পাসওয়ার্ড মনে রাখাও কঠিন হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে যাবতীয় আইডি-পাসওয়ার্ড একটি ডাটাবেসে সুরক্ষিত করে রাখতে ব্যবহার করেন পাসওয়ার্ড ম্যানেজার। এছাড়া বিভিন্ন সাইটের পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করেন মাস্টার পাসওয়ার্ড।   


অতএব, সতর্ক‍ থাকুন, হ্যাকারদের উপদ্রব হতে মুক্ত থাকুন। ধন্যবাদ সবাইকে। 

অনলাইনে নিরাপদ থাকার গোপন টিপস ।


অনলাইনে শতভাগ নিরাপদ থাকা প্রায় অসম্ভব। সম্প্রতি হলিউডের নামী তারকাদের নগ্ন ছবি প্রকাশের পর এ ধারণা আরও বদ্ধমূল হয়েছে। অনলাইনে তথ্য সুরক্ষিত রাখতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অ্যাপল ও মাইক্রোসফটেরমতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, তা সত্ত্বেও এ নিয়ে উদ্বেগ আছে প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর।
ক্রেডিট কার্ড নম্বর ও ব্যক্তিগত তথ্যের মতো প্রত্যেক ব্যবহারকারীর কাছে তার একান্ত ছবিগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। এসব সবাই গোপন রাখতেই চায়। কেননা, কোনভাবে যদি তা হ্যাকারদের হাতে যায়, তবে যে কেউ এতে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। 


সিকিউরিটি সফটওয়ার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ম্যাকাফি ও ওয়াশিংটনের একটি বুদ্ধিবাদ চর্চা কেন্দ্রের জরিপ অনুযায়ী, অনলাইনে ২০১৩ সালে কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই ৪০ মিলিয়ন মানুষের তথ্য চুরির ঘটনা ঘটে। এছাড়া, তুরস্কের ৫৪ মিলিয়ন, কোরিয়ার ২০ মিলিয়ন, জার্মানির ১৬ মিলিয়ন ও চীনের ২০ মিলিয়ন মানুষের অনলাইনের তথ্য চুরি হয়।
 

এমন পরিস্থিতিতেও অনলাইনে শতভাগ নিরাপদ থাকা সম্ভব, এ সম্পর্কে সাহায্য করবে নিম্নোক্ত টিপস গুলো-
বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন, তারা অনলাইনে ব্যক্তিগত বা গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্টোর করেননি। এ বিষয়টি একেবারেই ঠিক নয়। কেননা, বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা অনলাইনে নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করি, সেটা স্টোর রয়ে যায়।
তথ্য নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ব্যবহারকারীর ডিভাইসটির সেটিংস চেক করা। ব্যবহৃত ডিভাইসে ডাটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাকআপে থাকছে কিনা এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা আপলোড বন্ধ হচ্ছে কিনা সেটা খেয়াল করতে হবে।
ব্যবহৃত ডিভাইস এবং অনলাইন সেবার ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড খুব জরুরী। অনলাইনে তথ্য হারানো ব্যক্তিদের বেশিরভাগই তাদের পাসওয়ার্ড ব্যবহারের দিকে সচেতন ছিলেন না। একটি ভালো বা শক্তিশালী পাসওয়ার্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বেশিরভাগ কম্পিউটারসিকিউরিটি এক্সপার্টদের মতে, জটিল হওয়ার চেয়ে পাসওয়ার্ডটি কত ওয়ার্ডের সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, একটি ১৬ ওয়ার্ডের পাসওয়ার্ডের চেয়ে ৮ ওয়ার্ডের পাসওয়ার্ড মনে রাখা সহজ। কিন্তু ১৬ ওয়ার্ডের পাসওয়ার্ড অনেক বেশি জটিল হয়ে থাকে ৮ ওয়ার্ড থেকে। বেশি ক্যারেক্টারের পাসওয়ার্ড হাতানোটা সনাক্তকারী সফটওয়্যারের জন্য বেশি সময় সাপেক্ষ ও অনেক ক্ষেত্রে দুঃসাধ্য।  
 ৮ ক্যারেক্টারের একটি পাসওয়ার্ডের বিশ্লেষণে ২২ শতাংশ ক্ষেত্রে ১০ বিলিয়ন ধারণাসূচক পাসওয়ার্ড পাওয়া যায়। যেখান থেকে সঠিক পাসওয়ার্ডটি নিচ্ছে হ্যাকাররা। ১৬ ক্যারেক্টারের একটি পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রে এই হার মাত্র ১২ শতাংশ।
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে একটি বিষয় এড়িয়ে চলা উচিৎ। তা হলো একটি ক্যারেক্টারের বদলে মিল রয়েছে এমন শব্দের ব্যবহার না করা। যেমন, ইংরেজি ও ওয়ার্ডর ক্ষেত্রে ১ ব্যবহার। এমন পাসওয়ার্ড হওয়া উচিৎ যাতে ব্যবহৃত শব্দগুলো ইংরেজি লেটার ও নম্বরের এলোমেলো সংমিশ্রণ। যা কোন অর্থ প্রকাশ করে না।
হ্যাকারদের জন্য সবচে বড় সুবিধা হলো ‘ফরগট মাই পাসওয়ার্ড সার্ভিসটি’। এর ফলে কারো অ্যাকাউন্ট হ্যাকের আগে শুধু ইউজার নেইম ও কিছু সাধারণ তথ্য জানলেই চলে। বাকিটা যে প্রতিষ্ঠানের সেবা তারাই করে দেবে।
একবার অসাবধানবসত পাসওয়ার্ড হ্যাকারদের হাতে চলে গেলে তা পরিবর্তনের পরও ই-মেইল অ্যাকাউন্ট শতভাগ নিরাপদ হয়ে উঠে না। হতে পারে আপনি একটি অনিরাপদ ওয়াইফাই কানেকশন ব্যবহার করছেন। এর মাধ্যমে ই-মেইল চেকিং বা ডাটা আপলোড করছেন। এমন পরিস্থিতিতেও পাসওয়ার্ড চুরির সম্ভাবনা থাকে। অনিরাপদ ওয়াইফাই কানেকশনে এসব সেবা ব্যবহার বা ডাটা ট্রান্সফার এড়িয়ে চলা উচিৎ। এক্ষেত্রে বাড়িতে নিরাপদ ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার বা ডিভাইসে ভার্চুয়াল নেটওয়ার্ক অ্যাপ (ভিপিএন) ইনস্টল করে তথ্য নিরাপদ রাখা যায়। অনিরাপদ ওয়াইফাই ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় অ্যাপটি অন করে ই-মেইল বা ডাটা ট্রান্সফার করলে তা অন্য কারো পক্ষে পড়া কষ্টকর।
এখানেই শেষে নয়। এরপরও আপনার তথ্য চুরির ঘটনা ঘটতে পারে। অনলাইনে তথ্য নিরাপদ রাখতে হলে  বড় পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এত কিছুর পর আপনার তথ্য শতভাগ নিরাপদ না হলেও হ্যাক করাটা সাইবার অপরাধীদের জন্য কষ্টকর হবে।
এছাড়া, বেশ কিছু ই-মেইল ও কিছু ডিভাইসে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করা হয়েছে। এর সাহায্য গ্রহণ করা যেতে পারে।   



কাজেই নিজে সতর্ক‍ থাকুন,গুরুত্বপূর্ণ‍ তথ্যগুলোকে নিরাপদ রাখুন। ধন্যবাদ সবাইকে।  

ওয়েবপেইজ সেইভের দুই কৌশল।

যদি এমন হয়  একটু আগেই ওয়েবসাইটটিতে কাজ করেছেন। এরপর অন্য এক সাইটে ঢুকেছেন। এমন সময় হঠাৎ ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল। তখন বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। এমন পরিস্থিতিতে আগেরে পেইজটি সেইভ থাকলে অফলাইনে তথ্য পেতে সুবিধা হয়।
এ কারণে ওয়েবপেইজটি সেইভ থাকলে অফলাইনেও সেটি থেকে তথ্য পাওয়া সম্ভব। অনেকের কাছে ওয়েবপেইজটি সেইভ করা জটিল মনে হতে পারে।
তবে ছোট্ট একটি কৌশল জানা থাকলে অনায়াসে তা করে নেওয়া যায়। এ টিউটোরিয়ালে এমন দুটি কৌশল তুলে ধরা হলো।
টেক্সট পদ্ধতি
পেইজের ইমেজ বা অন্য কিছু ছাড়া শুধু টেক্সট কপি করার প্রয়োজন হলে দ্রুততম পদ্ধতি হল সম্পূর্ণ পেইজটাকে সিলেক্ট করতে Ctrl+A প্রেস করে এবং Ctrl+C চেপে কপি করতে হবে। তাহলে সম্পূর্ন টেক্সট কপি হয়ে যাবে।
এরপর তা যে কোনো ওয়ার্ড প্রসেসর বা টেক্সট এডিটরে সেইভ করা যাবে। এ জন্য ওয়ার্ড প্রসেসর বা টেক্সট এডিটর খুলতে হবে। সেখানে Edit ক্লিক করে Paste Special থেকে Unformated text-এ গিয়ে পেস্ট করতে হবে । এরপর তা সেইভ করতেহবে।  




পিডিএফ পদ্ধতি
গুগল ক্রোমে বিল্ট ইন PDF ফাইলে ‘প্রিন্টিং’-এর সুবিধা পাওয়া যায় । প্রথম যে ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংরক্ষণ করা হবে সেটিতে যেতে হবে।
এরপর কিবোর্ড থেকে Ctrl+p প্রেস করতে হবে। এরপর নতুন একটি পেইজ আসবে যেখানে থেকে ‘Change’-এ ক্লিক করতে হবে।এরপর কয়েকটি অপশন আসবে। যেখান থেকে ‘Save as PDF’ ক্লিক করতে হবে। তারপর ‘Save’ ক্লিক করতে হবে। তাহলেও পেজটি পিডিএফ ফরম্যাটে সেভ হবে।   



ধন্যবাদ সবাইকে। 

রবিবার, ১৭ মে, ২০১৫

Auto Pilot Script দিয়ে আয় ।

Auto Pilot Script দিয়ে Paidverts থেকে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন ২০ থেকে ৪০ ডলার ।




বর্তমানে সবচেয়ে ভালো আয় করা একটি সাইট হলো paidverts সাইট। এটা থেকে ভালো আয় করা যায়। যা আপনার কাছে খুব ভালো লাগবে, যদি তা নিজের চোখে দেখেন। এখানে সাধারণ কিছু নিয়ম দেখলেই আয় করা অতি সহজ হয়ে যাবে আপান জন্য। তবে সব কিছু এত সহজ হলে টাকা ধরতো গাছে, তাই কিনা বলেন। তাই বলবো বেশি কিছু ভাববেন না, এখান থেকে এমন কিছু আয় করবেন যা আপনি আগে ভাবেন নি, আর তা আমি আপনাদের দেখাবো, কিভাবে অতি সহযে এখান থেকে টাকা আয় করতে হয়।
বেশি কথা বলবো না। এতে কাজের 12বেশে যাবে। তাই এখন মন নিয়ে পড়ুন তা না হলে কিছুই বোঝবেন না।
প্রথমেই আপনি এই লিঙ্কে সাইন আপ করুন
এর পর উপরের Registration ক্লিক করুন
এখন দেখবেন এমন একটি পেইজ আসবে
এখানে সব কিছু সঠিক ভাবে দিয়ে Open Account এ ক্লিক করুন
এখন আপনার একাউন্ট তৈরী হয়েগেছে।

এবার শুধু  Auto Pilot Script এ ক্লিক কলেই আপনার AD এ ক্লিক হওয়া শুরু হবে ।আপনাকে কষ্ট করে বার বার AD এ ক্লিক করতে পারবেন । 

 নিচের লিংক থেকে ব্রাউজার অনুযায়ি Add-on ডাউনলোড করুন ।

৩.আপনার Address বারের পাশে iopus imacros নামে একটা আইকন আসছে ।সেটাতে ক্লিক করুন। এবার Eval.imm নামে একটা ফাইল দেখতে পাবেন Eval.imm এর উপর মাউস রেখে রা্ইট বাটনে ক্লিক করলে Edit Macros নামে একটা অফশন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করলে একটা ডায়লগ বক্স আসবে সেখানে অনেক কোড দেখতে পাবেন সেগুলো কেটে নিচের কোড গুলো পেস্ট করুন ।
1
2
3
4
5
6
7
URL GOTO=https://www.paidverts.com/member/paid_ads.html
TAG POS=1 TYPE=A ATTR=ID:view-1
wait seconds=0.5
TAG POS=1 TYPE=IMG ATTR=ID:copy-1
TAG POS=1 TYPE=IMG ATTR=ID:copy-2
TAG POS=1 TYPE=IMG ATTR=ID:copy-3
TAG POS=1 TYPE=INPUT:SUBMIT ATTR=ID:view_ad


৪. এবার Paidverts.com এ লগইন করে iopus imacros এ ক্লিক করে Eval.imm সিলেট করুন এবং Start এ ক্লিক করুন । আর দেখুন মজা ।



ধন্যবাদ সবাইকে। 

নিরাপত্তা মূলক কিছু ফেসবুক টিপস।

ফেসবুকের যে টিপসগুলো আপনাকে হ্যাকড হওয়া থেকে রক্ষা করবে। আপনার ফেসবুক একাউন্টকে বাচাতে পোস্টটি অবশ্যই গূরুত্বপূর্ন।



ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক যদিও একাধিক কারনে হতে পারে, তথাপি অধিকাংশ একাউন্ট হ্যাকের পেছনে সাধারনত ব্যবহারকারীর অদক্ষতা, উদাসীনতা, দুর্বলতা ইত্যাদি বিদ্যমান। 

ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক এর হাত থেকে রক্ষা পেতে নিচের টিপসগুলো খুবই উপকারি হবে বলে আমি মনে করি।
১. অ্যাপ্লিকেশন পারমিশন কুইজের উত্তর, গেইম অথবা অন্য কোন অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল এ আপনাকে
পারমিশন দিতে হয়। এই পারমিশন এর অর্থ অনেক ব্যবহারকারিই জানেন না। এর অর্থ হচ্ছে সংশ্লিষ্ট অ্যাপটি এখন থেকে আপনার একাউন্ট এর সকল তথ্য
অ্যাক্সেস করতে পারবে, প্রয়োজনে নিজের মত করে প্রচারও করবে; এমনকি ফেসবুকে আপনি লগিন না থাকলেও। 




অন্য কথায় বলতে গেলে, একেবারে আননোউন কোন অ্যাপকে ভাল করে না বুঝে পারমিশন দেয়ার অর্থ হচ্ছে আপনি ছাড়া আপনার একাউন্ট এর অ্যাডমিন
সংশ্লিষ্ট অ্যাপটিও। সুতরাং, সাবধান হউন।

২. স্প্যামি ভিডিও লিঙ্কস সেক্সুয়াল বা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় ভিডিও শেয়ার করে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক বর্তমানে স্প্যামারদের একটি ইফেক্টিভ পন্থা। 
৩. ডাউনলোড নোটিফিকেশন ভিডিও প্লে করতে গিয়ে যদি আপনাকে কোন প্রোগ্রাম (ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ব্যাতীত) ইন্সটল বা কোন কোডেক (ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ব্যাতীত) আপডেট করার কথা নোটিফিকেশনে জানানো হয় তবে সাবধান, ভুলেও সে প্রোগ্রাম ইন্সটল বা সেই কোডেক আপডেট করবেন না।
৪. ফেসবুক টিম থেকে আসা মেসেজ পপুলার ফেসবুক পেইজের অ্যাডমিন হলে আপনি ফেসবুক টিম, সিকুরিটি টিম, ফেসবুক সিকুরিটি ইত্যাদি থেকে বিভিন্ন মেসেজ পেতেই পারেন। সেইফ মেসেজ শিওর না হয়ে কোন মেসেজের নির্দেশাবলী অনুসরন করবেন না। 



৫. সুরক্ষিত থাকুন আপনি।
→ একাউন্টে ফোন নাম্বার অ্যাড করুন এবং প্রাইভেসি Only Me করে দিন।
→ সিকুরিটি কোশ্চেন এর আনসার দেয়ার সময় ব্যাতিক্রমি কিছু দেয়ার দেয়ার চেস্টা করুন।
→ যাদেরকে আপনি পারসোনালি ভাল করে চিনেন শুধুমাত্র তাদেরকেই ফ্রেন্ড বানান, বাকিদেরকে রিমুভ করে দেয়াই ভাল।
→ নির্দিষ্ট সময় অন্তর ফেসবুক পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করুন,
পাসওয়ার্ড মোবাইল নম্বর, রোল নম্বর না দিয়ে ব্যাতিক্রমি কিছু দেয়ার চেস্টা করুন।

→ ফেসবুক একাউন্ট এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ইমেইল ও ইমেইলের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ইমেইল এর যথার্থ
সিকুরিটি নিশ্চিত করুন।

→ ইমেইলের ক্ষেত্রে ২-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু রাখুন।
→ একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর ব্রাউজার হিস্টোরি
ক্লিয়ার করুন। সর্বোপরি অ্যাকাউন্ট এর নিরাপত্তায় সতর্ক হউন। 




নিরাপত্তার জন্য সতর্ক‍তাই সর্বো‍কৃষ্ট পন্থা বলে আমি মনে করি। ভালো থাকবেন সবাই। ধন্যবাদ।