বৃহস্পতিবার, ৫ মার্চ, ২০১৫

দ্রুত কম্পিউটার চালু করুন।

কম্পিউটার চালু হতে কি বেশি সময় লাগে? এখন থেকে আর লাগবে না! 


আমাদের যাদের কম্পিউটার আছে তাদের অনেকের একটা সমস্যা হয় আর সেটা হল কম্পিউটার বুট হতে বেশি সময় নেয়। কম্পিউটারের বুট সময় কমানোর অনেক উপায় আছে। যাদের কম্পিউটারের প্রসেসর ডুয়েলকোর বা তার উপরে তারা চাইলে সামান্য একটু কাজ করে উইন্ডোজ এর বুট টাইম কমাতে পারেন। কি করে করবেন তা নিচে দিলাম। 
প্রথমে Run অপশন এ গিয়ে msconfig লিখে এন্টার প্রেস করুন। এরপর একটা উইন্ডো ওপেন হবে। এখনে Boot অপশন এ ক্লিক করুন। 




















এখন Advanced Option এ ক্লিক করুন। দেখবেন নিচের ছবির মতো উইন্ডো ওপেন হবে। 




এখনে দেখুন Number of processor নামে একটা অপশন আছে। এখনে আপনার প্রসেসর অনুযায়ী নাম্বার দিন। যদি ডুয়েল কোর হয় তাহলে ২ দিন এবং এর উপরে হলে সেই প্রসেসর অনুযায়ী ৩ অথবা ৪ দিন। 
সবশেষে Ok করে বের হয়ে আসুন। আশা করি আপনার উইন্ডোজ এর বুট টাইম অনেক কমে যাবে। 




আজ এ পর্য‍ন্তই। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে। 









“ভেরিফাইড” করুন আপনার ফেসবুক পেইজটি !

যেভাবে “ভেরিফাইড” হবে আপনার ফেসবুক পেইজটি !




ফেসবুকে একটা পেইজ খোলা কোন ব্যাপারই না সময় লাগে কয়েক সেকেন্ড। আর যাদের একটু বড় পেইজ আছে, তারা সবাই চান নিজেদের পেইজগুলো যেন একটু ভেরিফাই হয়ে যায়। তো, কিভাবে করবেন আপনার ফেসবুক পেইজকে ভেরিফাইড।
সত্যি কথা বলতে ফেসবুকে পেইজ ভেরিফাই করার জন্য নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই বা কোন বিশেষ স্থান নেই যেখানে গিয়ে আপনি আপনার সাধের পেইজটি ভেরিফাই করার জন্য আবেদন করতে পারেন। কেউ যদি আপনাকে এই রকম বলে তবে তা আমলে নেয়ার কোন কারন নেই । ফেসবুক পেইজ ভেরিফাই সম্পুর্ন ফেসবুক কতৃপক্ষের উপর নির্ভর করে, কোন ইউজারের উপরে না । ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পেইজগুলোরই বেছে বেছে ভেরিফাই করা হয় শুধু । ফেসবুক থেকে একটা ইমেইল আসবে আর পেইজের উপরের দিকে “Your page is eligible for verification. Click here to apply” এরকম একটা টেক্সট আসে । লিঙ্কে ক্লিক করার পর অনেক ধরনের ডকুমেন্টস সাবমিট করতে বলা হয় । আর সেগুলো সাবমিশন করার ১ সপ্তাহের মধ্যেই সাধারণত পেইজ ভেরিফাই হয় ।
যদিও তেমন নির্দিষ্ট কোন উপায় নেই ফেসবুক পেইজ ভেরিফাই করানোর। তবে কিছু কিছু ব্যাপার আছে যেগুলো ফলো করলে আপনার ফেসবুক পেইজ ভেরিফাই হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কিন্তু এই ব্যাপারগুলো সম্পূর্ণই ব্যাক্তিগত মতামত । কোন ধরা বাধা নিয়ম বলবো না আমি ।
প্রথমত, আপনার ফেসবুক পেইজটি কি ক্যাটাগরীর এটা একটু গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। এটি যদি একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে হয়ে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে অথবা কখনও ভেরিফাই নাও হতে পারে। লক্ষ লক্ষ ফ্যান থাকলেও ভেরিফাই নাও হতে পারে। আর ফেসবুক পেইজটির ক্যাটাগরী যদি হয় People অথবা কোন ওয়েবসাইট তাহলে ভেরিফাই একটু তাড়াতাড়ি হতে পারে। তবে সেখানেও বেশ কিছু ফ্যাক্টর থাকতে পারে। মাঝখানে রেডিও ক্যাটাগরী দিয়ে বেশ কয়েকটা পেইজ ভেরিফাই হয়েছিল কিন্তু এখন সেটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। যেসব পেইজ রেডিও হিসেবে ভেরিফাইড হয়েছিল সেগুলো বেশীরভাগই আসলে রেডিও ছিলনা। ফেসবুক কতৃপক্ষ সেটা বুঝতে পেরে পরে সেই কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। আপাতত বাংলাদেশে ভেরিফাইড পেইজ দেয়া খুব ধীর গতি হয়ে গিয়েছে কোন একটা কারনে।
যাই হোক, পজ ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে বিশেষ কোন ব্যাক্তি হতে হবে অথবা বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠান । আপনার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের থাকতে হবে একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট যেখানে আপনার ফেসবুক পেইজটি লিঙ্ক করা থাকবে। এরপরে উইকিপিডিয়া বা এধরনের রেফারেন্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে আপনাকে বা আপনার প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে একটা উইকি পেইজ থাকতে হবে এবং সম্ভবত ফেসবুক এই ব্যাপারটাকে বেশ গুরুত্ব দেয়। তবে অনেকেই এই ব্যাপারে ছাড়ও পেয়ে যান। এছাড়াও ভুয়া কোন তথ্য থেকে থাকলে সেই পেইজ ভেরিফাই হবে না কোনদিন। আর আপনি যদি বিশেষ ব্যক্তিত্ব হয়ে থাকেন আর আপনাকে নিয়ে যদি পত্রিকায় কোন লেখালেখি বা ছবি ছাপা হয়, সেগুলো পেইজে নিয়মিত পোস্ট করুন। যে ওয়েবসাইটের ঠিকানা পেইজে দেয়া আছে সেই ওয়েবসাইট থেকে নিয়মিত কিছু না কিছু পোস্ট করা উচিৎ। আপনার পেইজের কাভার পেইজ খুব গুরুত্বপূর্ণ এক্ষেত্রে। বাছাই করা নিজের ডিজাইনের কাভার পেইজ বাছাই করুন যেখানে আপনার বা প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং থাকবে এবং অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটি টেক্সট আকারে উল্ল্যেখ থাকবে। একই সাথে টুইটার একাউন্টের ঠিকানাও কাভার ছবিতে দিয়ে দিতে পারেন।
ভেরিফিকেশনেরে ক্ষেত্রে যেসব পেইজের ক্যাটাগরীতে হয়তো একটু সুবিধা পেতে পারেন তা হলোঃ যদি আপনার পেইজটি হয় কোন মানুষের পেইজ যেমন Public Figure, Actor, Actress ইত্যাদি এবং আপনার পেইজে আপনাকে নিয়ে সে ধরনের পোস্টও থাকতে হবে। এরপরে আরেকটি ক্যাটাগরী হয়তো খুব সহজে ভেরিফাই হতে পারে, আর সেটা হলো – Website ক্যাটাগরী। এছাড়াও অন্যান্য ক্যাটাগরীও আছে। তবে আপনাকে অবশ্যই বিশেষ কেউ হতে হবে যেখানে আপনার ব্যাপারে লেজিটিমেট তথ্য পাওয়া যাবে। মানে একজন সেলিব্রিটি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা পাবলিক ফিগার বা আলোচিত কোন প্রতিষ্ঠান। আপনার পেইজটার বয়স কত সেটাও একটা গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। যদি মাস খানেক আগে খুলে থাকেন তাহলে হয়তো ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে আবার নাও লাগতে পারে। কোন কোন ক্ষেত্রে ৪/৫ দিনেই পেজ ভেরিফাইড হয়ে যায়। তাই বলা যায়, ফেসবুক পেইজ ভেরিফিকেশনে কত ফ্যান আছে সেটা কোন ব্যাপার না কিন্তু আপনি আসলেই সেই ভেরিফাইড স্ট্যাটাস পাবার eligibility রাখেন কিনা ফেসবুকের কাছে সেটাই দেখার বিষয়। আপনি যদি আপনার পেইজের কন্টেন্ট, আউটলুক, About ঠিক মত তথ্য,ঠিকানা, ফোন এসব দিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারেন তাহলে ফেসবুক অফিস আপনাকে ভেরিফাই করবার জন্য লিঙ্ক পাঠাতে পারে। মনে রাখবেন পেইজের তথ্যগুলো নির্ভুল হতে হবে আর সত্যিকারের প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তিত্ব হতে হবে। পেপার কাটিং টাইপের নিউজগুলো এক্ষেত্রে বেশ কাজ দিতে পারে। 
তবে ভেরিফাইড পেইজের availability সাধারন পেইজ থেকে খুব একটা যে বেশী তা বলা যায় না। আমার মতে এটা কোন ব্যাপারই না। ভেরিফাইড হওয়াটাও আমার মতে কোন মস্ত বড় ব্যাপার না। আপনার ফেসবুক পেইজ দিয়ে যদি সবার মন কাড়তে পারেন তাহলে হাজারটা ভেরিফাই পেইজের চাইতেও একটা পেইজ ভাল যেখানে ফ্যানরা নিজ থেকে আসবে আর এনগেজ থাকবে পেইজের কন্টেন্টের সাথে। আর সেটা একমাত্র আপনিই জানেন কিভাবে করবেন।  


আজ এ পর্য‍ন্তই।ভালো থাকবেন সবাই। 

গুগল সার্চের কিছু ট্রিক্স।

গুগল সার্চের কিছু ট্রিক্স




ইন্টারনেটে দুনিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনের আসনটা পাকাপুক্ত করে ধরে রেখেছে গুগল । গুগলের আরো অনেক সেবা থাকলেও; সাধারনত গুগল সার্চ দিয়ে আমরা নেটে খোঁজাখুজির কাজটাই বেশি করি । তবে কিছু ট্রিক্স জানা থাকলে কাজটা আরো সহজ একে হয়ে যায় । সে রকম কয়েকটা ট্রিক্স আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো: 

যেভাবে খঁজবেন সিরিয়াল কী: নেট থেকে যে সব ফ্রি সফটয়্যারর ডাউনলোড কর পরে প্রায় দেখা যায় সেগুল ট্রায়াল ভার্শন। সিরিয়াল কী ছাড়া ডাউনলোড করা সফটয়্যারটি অচল হয়ে পড়ে । গুগোল দিয়ে এই সিরিয়াল কী খুব সহযে খুজে বের করা যায়। এর জন্য সিরিয়াল কী সার্চের শুরুতে 94fbr কোডটি লিখে স্পেস দিয়ে যে সফটোয়্যারটির সিরিয়াল কী প্রয়োজন তার নাম লিখতে হবে। যেমন avast এর সিরিয়াল কী খুঁজার জন্য লিখতে হবে: 94fbr avast
ক্রেক ও কিজেন সার্চ: অনেক সময় সফটয়্যারের সিরিয়াল কী খুজেই পাওয়া যায় না । তখন ক্রেক বা কিজেনের প্রয়োজন পড়ে । গুগোল সার্চ দিয়ে ক্রেক বা কিজেনও খুঁজে পাওয়া যায় খুব সহজ ও সাধারন পদ্ধতি অনুসরন করে । এজন্য প্রথমে যে সফটয়্যারের ক্রেক প্রয়োজন তার নাম লিখে স্পেস FBR94 কোডটি লিখতে হবে। যেমন avast এর ক্রেক খুঁজার জন্য লিখতে হবে: avast FBR94 
ফাইল-শেয়ারিং সাইট থেকে ফাইল সার্চ: মিডিয়াফায়ার এর মত ফাইল শেয়ারিং সাইটে সাধারনত সার্চ ইঞ্জিন থাকেনা । গুগল দিয়ে সেসব সাইটের ফাইল খুব সহযে সার্চ করা যায় । মিডিয়াফায়ারের ফাইল সার্চ দিতে চাইলে প্রথম লিখুন Site:Mediafire.com তারপর স্পেস দিয়ে ফাইল এক্সটেন্সান লিখুন; যেমন: mpeg, mp3, zip ইত্যাদি।একাধিক টাইপের ফাইল সার্চ করতে চাইলে স্পেস দিয়ে যেসব ফাইল সার্চ করা হবে সেসব ফাইলের ফাইল এক্সটেন্সান লিখতে হবে। যেমন, মিডিয়াফায়ার থেকে জেমসের অডিও গান সার্চ করতে চাইলে লিখতে হবে: Site:mediafire.com Mp3|wma|aac|wav “james”
এভাবে যদি ভিডিও সার্চ করতে চাইলে লিখতে হবে, asf|rm|avi|mp4|wmv|flv
ইবুক জন্য, pdf|djvu|cbr|epub|mart|jar|lit
জিপ ফাইলের জন্য, zip|rar|7zip|tar
আর এপ্লিকেসনের লিখতে হবে, exe
গান সার্চ: গুগল সার্চ দিয়ে চাইলে বিভিন্ন ওয়েব সাইটের ইনডেক্স থেকে গান ডাউনলোড করা যায়। এজন্য সার্চের শুরুতে লিখবেন intitle:”index.of” তারপর প্রথম বন্ধনীর ভেতর ফাইল টাইপের নাম লিখে স্পেস গানের টাইটেল স্পেস শিল্পীর নাম লিখতে হবে । যেমন অর্থহীনের গান ডাউনলোড করতে চাইলে লিখতে হবে: intitle:”index.of”(mp3|mp4|avi) “aurtohin”
ইবুক সার্চ: গুগল দিয়ে ইবুক সার্চ করাও খুব সহজ। ইবুক সার্চের জন্য প্রথম বইয়ের নাম লিখতে হবে তারপর স্পেস দিয filetype: লিখে ই-বুকের ফাইল এক্সটেনশন লিখতে হবে যেমন, pdf, djvu, cbr, epub, mart, jar ও lit ইত্যাদি। যেমন, The God of Small Things এর জন্য লিখতে হবে The God of Small Things filetype:pdf, স্পাইডারম্যানের কমিক্স বইয়ের জন্য spiderman filetype:cbr লিখে সার্চ দিলে বিভিন্ন সাইটে থাকা ইবুকগুলো সহজেই খুজে পাওয়া যাবে।
এডভান্স সার্চ: গুগলে অনেক সময় কোনো কিছু সার্চ দিলে উপযুক্ত রেজাল্ট পাওয়া যায় না । সেসব ক্ষেত্রে গুগলের সার্চ বক্সের পাশেই ছোট করে লেখা Advanced Search এ ক্লিক করে সার্চকে নিয়ন্ত্রিত করে প্রয়োজনীয় ফলাফল পাওয়া যায়।   



আজ এ পর্য‍ন্তই। ধন্যবাদ সবাইকে।

ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর পাঁচ উপায়।

মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর পাঁচ উপায়






বর্তমানে ইন্টারনেট ছাড়া এক মুহূর্ত চলা দায়। কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গেলেই অনেকে স্লো ইন্টারনেট স্পিডের কথা বলেন। কিন্তু মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানোর জন্য কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো যায়। জেনে নিন সেই স্পিড বাড়ানোর উপায় :
১. আপনি আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলি আনইনস্টল করুন।
২. আপনার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন। স্টোরেজ বাড়ার সাথে সাথে আপনার ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।

৩. মোবাইলের ‘ক্যাশড ডাটা’ ক্লিয়ার করুন। কারণ এগুলি শুধু মোবাইলের জায়গাই নষ্ট করে না বরং আপনার মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপকেও স্লো করে দেয়।
৪. আপনার এসডি কার্ড এর দিকেও খেয়াল রাখুন। পারলে হাইস্পিড এসডি কার্ড ব্যবহার করুন। আপনি যদি স্লো এসডি কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে তা আপনার মোবাইলের ডাউনলোড স্পিডকেও স্লো করে দেবে।
৫. সবশেষে আপনি আপনার আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন। যা আপনার মোবাইলের স্পিডকে বাড়াবে। 



আজ এ পর্য‍ন্তই। ভালো থাকবেন।